Benefits Of Eating Guava: প্রবীণরা জানালেন এই ঠাণ্ডায় পেয়ারা খাওয়ার কিছু দেশীয় উপায়, এটি আমাদের শরীর থেকে ৫টি রোগ দূর করে
প্রথমত, পেয়ারা শীতের একটি মৌসুমী ফল এবং দ্বিতীয়ত, এটি এই মৌসুমে কাশি এবং সর্দি থেকে মুক্তি দেয়।
Benefits Of Eating Guava: আজকের নিবন্ধে কাঁচা পেয়ারা খাওয়ার ৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনা করা হয়েছে, চলুন দেখে নেওয়া যাক
হাইলাইটস:
- হুপিং কাশি চিকিৎসা
- ওজন কমবে দ্রুত
- কোলেস্টেরল ও বিপি সমস্যা
Benefits Of Eating Guava: পেয়ারা খেলে অনেক রোগ কমে যায়। বিজ্ঞান বলে যে এতে কমলার চেয়ে বেশি ভিটামিন সি রয়েছে, যা মাথা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত চুলকে সুস্থ রাখতে অপরিহার্য। শীতে পেয়ারা খাওয়ার প্রধান দুটি কারণ রয়েছে।
We’re now on WhatsApp – Click to join
প্রথমত, পেয়ারা শীতের একটি মৌসুমী ফল এবং দ্বিতীয়ত, এটি এই মৌসুমে কাশি এবং সর্দি থেকে মুক্তি দেয়। শুধু এ জন্য বড়দের আদলে পেয়ারা খেতে হবে। থ্রাশ প্রায়ই কাশির আগে বা পরে শুরু হয়। যার কারণে আপনি প্রকাশ্যে কাশি করেন না।
দিনে কয়টি পেয়ারা খাওয়া উচিত?
মনে রাখবেন দিনে একটি করে পেয়ারা খান। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যার কারণে বেশি খেলে পেট ফোলা এবং পেট ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
শীতে পেয়ারা খাওয়ার সঠিক উপায়:
পেয়ারা খাওয়ার অনেক উপায় আছে। এটি কাঁচা বা মরিচ এবং মশলা দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে প্রবীণরা শীতে পেয়ারা খাওয়ার অন্য উপায়ের পরামর্শ দেন। এই মৌসুমে পেয়ারা ভুনা করে খাওয়া উচিত বলে বিশ্বাস করা হয়। পেয়ারাও মাখানো ময়দায় মুড়িয়ে আগুনে ভাজা হয়।
Read more –
হুপিং কাশি চিকিৎসা:
ঠান্ডা আবহাওয়ায় সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। এ কারণে কাশি বা কফের সমস্যা হয়। বয়স্ক লোকেরা বিশ্বাস করে যে এই প্রতিকারটি হুপিং কাশি থেকে মুক্তি দেয়। গবেষণা আরও বিশ্বাস করে যে পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দ্রুত সংক্রমণ নিরাময়ে সাহায্য করে।
ওজন কমবে দ্রুত:
পেয়ারা খেলে আপনি দ্রুত স্থূলতা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এটিতে খুব কম ক্যালোরি রয়েছে এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এই কারণে, এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরা রাখে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ সরবরাহ করে। ওজন কমানোর পাশাপাশি, পেয়ারা কোষ্ঠকাঠিন্য বা দুর্বল হজমও নিরাময় করতে পারে।
কোলেস্টেরল ও বিপি সমস্যা:
পেয়ারা খেলে হার্টকে সুস্থ রাখা যায়। এতে রয়েছে পটাশিয়াম যা স্নায়ুকে শিথিল করে এবং রক্তচাপ বাড়াতে বাধা দেয়। অন্যদিকে, উচ্চ ফাইবার উপাদান খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিসে কার্যকরী:
কারো যদি রক্তে শর্করার বৃদ্ধির সমস্যা থাকে তাহলে পেয়ারা খেলে তাও কমতে পারে। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে পেয়ারার অন্দরে উপস্থিত জুস অ্যান্টি-ডায়াবেটিক হিসেবে কাজ করে। যার কারণে ব্লাড সুগার অনেকক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
We’re now on Telegram – Click to join
ক্যান্সার প্রতিরোধ:
অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং ফ্রি র্যাডিকেলগুলি ক্যান্সারের কারণ হিসাবে পরিচিত। কিন্তু পেয়ারা খেলে এই দুটি বিপজ্জনক উপাদান কমে যায়। এই ফলটি অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে, যা কোষকে সুস্থ রেখে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
এইরকম স্বাস্থ্যকর খাদ্য বিষয়ক প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।