আজ ত্রিপুরার বিধানসভা নির্বাচন আগরতলা: কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই আজ ত্রিপুরার বিধানসভা হাইভোল্টেজ নির্বাচন। সকাল ৭টা থেকেই ত্রিপুরায় ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে৷ ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া চলবে বিকেল ৪টে পর্যন্ত৷ রাজ্যের ৬০টি বিধানসভা কেন্দ্রে চলছে ভোটগ্রহণ৷ গত ২০১৮ সাল থেকে রাজনৈতিক সংঘর্ষের
বাংলার প্রতি কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগেই ‘সিলমোহর’ দিলেন রাজ্যপাল অতীতকাল থেকেই বাংলার মানুষ দেখেছে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত। প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের সাথে বিভিন্ন সময় দেখা গেছে রাজ্যের সংঘাত। তিনি উপরাষ্ট্রপতির আসনে জয়লাভ করার পর বাংলার নতুন রাজ্যপাল হয়ে আসেন ড. সি ভি আনন্দ বোস।
তিনি খড়্গপুরের বিজেপি বিধায়ক খড়্গপুর সদরের বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায় বাংলার বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূলেই ছিলেন। তারপর ভোটের আবহে তিনি বিজেপিতে যোগদান করেন এবং খড়্গপুর সদর থেকে বিজেপির টিকিটে জিতে বিধায়ক হন। কিন্তু খড়্গপুরের রাজনৈতিক অলিন্দে কান পাতলে শোনা যায়, দলীয় সাংসদ
একুশের বিধানসভা নির্বাচনে তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যের ক্ষমতা দখল করে রেখেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এই নির্বাচনে বাংলায় সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পরেও নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহ সহ বিজেপির উচ্চপদস্থ নেতারা তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর দলকে হারাতে ব্যর্থ হয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
গত ২ই জানুয়ারি নজরুল মঞ্চে “দিদির সুরক্ষা কবচ” কর্মসূচির উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই দিন মঞ্চ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, দিদির দূত হিসাবে কাজ করবেন প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ ভলান্টিয়ার। তারা মানুষের বাড়ি বাড়ি যাবেন। প্রথম পর্যায়ে, প্রত্যেক সাংসদ, বিধায়ক, সভাধিপতি,
রাজ্য রাজনীতিতে দলবদলের ট্রেন্ড নতুন কিছু নয় ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার দল তৃণমূল কংগ্রেস একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে পুনরায় পশ্চিমবঙ্গের শাসন ক্ষমতা ধরে রাখেন। বিজেপি হাজার চেষ্টা করেও বাংলা দখল করতে ব্যর্থ হয়। আর তারপর থেকেই দলবদল শুরু হয়।
আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে দুর্নীতিকেই সামনে রাখতে চাইছে বিজেপি আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতে ‘দিদির সুরক্ষা কবচ’ কর্মসূচি নিয়ে এসেছে। এতে যথেষ্ট চাপে পড়ে গিয়েছেন বঙ্গ বিজেপি নেতাদের একাংশ। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনে দুর্নীতিকেই সামনে রাখতে