Bangladesh Durga Mandir Demolished: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঢাকায় দুর্গামন্দির! উঠল তীব্র নিন্দার ঝড়, ফলে তড়িঘড়ি সাফাই ইউনূস সরকারের
বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বৃহস্পতিবার বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশে ঢাকার খিলখেত এলাকার দুর্গামন্দির।
Bangladesh Durga Mandir Demolished: বাংলাদেশে দুর্গামন্দির ভাঙা নিয়ে তীব্র নিন্দার কবলে ইউনূস সরকার, এদিন সাফাই দিয়ে কী বললেন তিনি?
হাইলাইটস:
- বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল রেললাইনের ধারে নির্মিত দুর্গামন্দিরকে
- বাংলাদেশে ঢাকায় দুর্গামন্দির ভেঙে ফেলায় উঠেছে তীব্র নিন্দার ঝড়
- এদিন জারি করা হয়েছে বাংলাদেশ সরকার তরফে একটি বিবৃতি
Bangladesh Durga Mandir Demolished: এ কী ভয়ঙ্কর রূপ বাংলাদেশের! ক্রমশ বেড়েই চলেছে হিন্দু সংখ্যা লঘুদের উপরে অত্যাচার। ধর্মীয় বিশ্বাসে সরাসরি আঘাত করে বুলডোজার দিয়ে এবার ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল বাংলাদেশে ঢাকার দুর্গামন্দির। ইউনূস সরকারের এহেন কার্যকলাপে তীব্র নিন্দা করল ভারত সরকার। এরপর তড়িঘড়ি সাফাই ইউনূস সরকারের। এবার কী বলছে দুর্গামন্দির ভাঙা নিয়ে বাংলাদেশ সরকার?
We’re now on WhatsApp- Click to join
মণ্ডপ ভাঙার জেরে তড়িঘড়ি সাফাই ইউনূসের
বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বৃহস্পতিবার বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশে ঢাকার খিলখেত এলাকার দুর্গামন্দির। বাংলাদেশের স্থানীয় হিন্দু বাসিন্দারা প্রতিবাদ জানালেও, তাদের জোর করে সেখান থেকে সরিয়ে দেয় বাংলাদেশের পুলিশ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উঠেছে নিন্দার ঝড়। এবার এই ঝড় উঠতেই শুক্রবার বাংলাদেশের সরকার তরফে সাফাই দিয়ে বলা হয়েছে, বেআইনিভাবে রেললাইনের ধারে তৈরি ভেঙে ফেলা হয়েছে একাধিক কাঠামোই। কাছের একটি নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে মন্দির ভাঙার আগে।
We’re now on Telegram- Click to join
ইউনূসের দাবি, গত বছর স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষরা বিনা অনুমতিতেই দুর্গাপুজোর সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের জমিতে গড়ে তোলে এই পুজো মণ্ডপ। দুর্গাপুজো শেষ হলেই তারা মণ্ডপ খুলে ফেলবে রেলওয়ে এই শর্তেই তখন অনুমতি দিয়েছিল। তবে, এরপরে দেখা যায় এই মণ্ডপ খুলতে অস্বীকার জানায় পুজো উদ্যোক্তারা এবং ওই মণ্ডপেই দেবী কালীর মূর্তিও তাঁরা প্রতিষ্ঠা করে।
গত বছর ডিসেম্বর মাসেই স্থানীয় প্রতিনিধি এবং পুজো উদ্যোক্তাদের সাথে কথা বলে বাংলাদেশ রেল কর্তৃপক্ষ এবং তাঁদের বেআইনি নির্মাণ সরানোর জন্য বিশেষ নোটিস জারি করে, এর মধ্যে শতাধিক দোকান এবং ছিল একটি রাজনৈতিক দলের পার্টি অফিসও। গত ২৪শে জুন থেকে উচ্ছেদ প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
মন্দির ভাঙা নিয়ে এবার তীব্র নিন্দার কবলে পড়ে ইউনূস সরকার বিবৃতিতে দাবি করেছেন, ‘বালু নদীতে মণ্ডপ ভাঙার আগে বিগ্রহগুলি বিসর্জন দেওয়া হয়।’ তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রাপ্ত ছবিতে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে ভাঙা মণ্ডপের পাশেই পড়ে রয়েছে দেবীর ভাঙা বিগ্রহও।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।