Arvind Kejriwal Bail: দেশের শীর্ষ আদালতে অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী
হাইলাইটস:
- অন্তর্বর্তী জামিনে তিহাড় জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল
- আম আদমি পার্টির তরফে জানানো হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী গুরুতর কোনও অসুখে ভুগছেন বলে আশঙ্কা রয়েছে
- ফলে আপ প্রধানের একাধিক মেডিক্যাল টেস্টের প্রয়োজন রয়েছে
Arvind Kejriwal Bail: অন্তর্বর্তী জামিনে তিহাড় জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আগামী ২ জুন তাঁর আত্মসমর্পণ করার কথা। তার আগে সুপ্রিম কোর্টে অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।
We’re now on WhatsApp – Click to join
অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনি গুরুতর কোনও অসুখে ভুগছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কেজরিওয়ালের একাধিক উপসর্গ রয়েছে। যেগুলি অবিলম্বে চিকিৎসা করা প্রয়োজন। তাই অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ আরও সাতদিন বাড়ানোর আর্জি জানিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতে একটি আবেদন করা হয়েছে।
We’re now on Telegram – Click to join
আম আদমি পার্টির তরফে জানানো হয়েছে, কেজরিওয়ালের PET-CT স্ক্যান করানোর প্রয়োজন রয়েছে। ফলে চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো সেই পরীক্ষাগুলির জন্য ন্যূনতম সাতদিন প্রয়োজন। সেই কারণেই আরও কয়েকদিন অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে দাখিল করা আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গ্রেফতারের পর থেকে কেজরিওয়ালের সাত কেজি ওজন কমে গিয়েছে। আপ প্রধানের শরীরের কেটোন লেভেলও বৃদ্ধি পেয়েছে। কোনও গুরুতর অসুখে তিনি ভুগছেন বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
Read more:- ব্রেকিং নিউজ! অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সুপ্রিম স্বস্তি! ২৩ দিনের জন্য জামিন পেলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী
লোকসভা ভোটের আগেই দিল্লি আবগারি দুর্নীতি মামলায় ED-র হাতে গ্রেফতার হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এরপর তাঁকে তিহাড় জেলে রাখা হয়। তিনি টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এর আগে আম আদমি পার্টির তরফে অভিযোগ তোলা হয়েছিল কেজরিওয়ালের সুগার লেভেল ৩২০-তে পৌঁছে যাওয়া সত্ত্বেও তিহাড় জেলে তাঁকে ইনসুলিন দেওয়া হচ্ছিল না। অপরদিকে তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য ছিল যে, তিনি নাকি আম খেয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে সুগার লেভেল বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। এই নিয়ে বিতর্ক ছিল তুঙ্গে। শেষ পর্যন্ত তিহাড় জেলে তাঁকে ইনসুলিন দেওয়া হয়। জানা গেছে, আপ প্রধান গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রতিদিন ৫০ ইউনিট ইনসুলিন নিতেন। তিহাড়ে তাঁর গ্লুকোজ মিটার রিডিং ২৫০ থেকে ৩২০-র মধ্যে বিপজ্জনক অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল বলেও জানিয়েছিলেন কেজরিওয়াল। এদিকে, ভবিষ্যতে জেলে বসেই সরকার চালানোর পরিকল্পনা করছেন বলে জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।
দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আপডেট পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।
