Sheikh Hasina Daughter: হাসিনা-কন্যা সায়মা ওয়াজেদ কেন দিল্লিতে থাকেন?
হাইলাইটস:
- বাংলাদেশের অশান্তির মাঝেই বর্তমানে ভারতে রয়েছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- তাঁর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদও এখন ভারতেই রয়েছেন
- কী চাকরি করেন হাসিনা-কন্যা?
Sheikh Hasina Daughter: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরেই দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। আশ্রয়স্থল হিসাবে বেছে নেয় ভারতকে। তবে তিনি লন্ডনে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু ব্রিটেন সরকারের তরফে গ্রিন সিগন্যাল না পাওয়ায় আপাতত তিনি ভারতেই রয়েছেন। তবে তিনি এরপর কোথায় যাবেন, তা জানা যায়নি।
We’re now on WhatsApp – Click to join
হাসিনার পদত্যাগের পড়েই মুখ খুলেছেন হাসিনা-পুত্র সাজিব ওয়াজেদ জয়। বর্তমানে জয় ওয়াশিংটনে থাকেন, তবে কী তাঁর মা হাসিনাও সেখানেই যেতে চাইছেন? এবিষয়ে জয় সরাসরি কিছু না বললেও বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি একাধিক সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছেন। কিন্তু সাজিব ওয়াজেদ জয়ের বোন অর্থাৎ হাসিনা-কন্যা সায়মা কোথায় থাকেন জানেন?
সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, কর্মসূত্রে সায়মা দিল্লিতে থাকেন। বর্তমানে শেখ হাসিনাও দিল্লির এক নিরাপদ স্থানে রয়েছেন বলেই জানা গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ব্রিটেনের তরফে গ্রিন সিগন্যাল না পাওয়ায় তিনি নিরাপদে ভারতেই রয়েছেন। এদিকে বাংলাদেশে অশান্তি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু আপনি কী জানেন, হাসিনা-কন্যা কী চাকরি করেন দিল্লিতে?
শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-য় কর্মরত। WHO-র মতে, হাসিনা-কন্যা চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে WHO-র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। সেই সূত্রেই বর্তমানে তাঁর দিল্লিতে থাকেন।
এখন তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-র দিল্লির অফিসে কর্মরত রয়েছেন। এই অফিস থেকেই তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মোট ১১টি দেশের আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত কাজের তদারকি করছেন বলেই জানা গেছে।
WHO-র তথ্য অনুযায়ী, সায়মা ওয়াজেদ বাংলাদেশের প্রথম এবং বিশ্বের দ্বিতীয় মহিলা হিসাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিযুক্ত হয়েছেন। গত ২৩শে জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদর দফতর জেনেভাতে WHO-র কার্যকরী বোর্ড কর্তৃক দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিযুক্ত হন হাসিনা-কন্যা সায়মা।
সায়মা ওয়াজেদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক এবং মনোবিজ্ঞানী। ২০০৮ সাল থেকে তিনি শিশুদের স্নায়ুবিক জটিলতা বিষয় নিয়ে কাজ করছেন। ২০০৪ সালে WHO-র অ্যাক্সিলেন্স পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।
এইরকম বাংলাদেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।