PM Modi on Vivekananda Death Anniversary: ১২৩ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে স্বামী বিবেকানন্দকে আজ শ্রদ্ধাঞ্জলি জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, দেখুন
তিনি লিখেছেন ‘স্বামী বিবেকানন্দজির পুণ্য তিথিতে আমি তাঁকে প্রণাম জানাই। আমাদের সমাজের জন্য তাঁর চিন্তাভাবনা এবং দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে রয়ে গেছে। তিনি আমাদের ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি গর্ব এবং আত্মবিশ্বাসের অনুভূতি জাগিয়ে তুলেছিলেন।’
PM Modi on Vivekananda Death Anniversary: সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে স্বামী বিবেকানন্দকে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী, তাঁর পোস্টটি দেখে নিন
হাইলাইটস:
- আধুনিক কলকাতাতেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ
- মাত্র ৩৯ বছর বয়সেই তিনি মারা গিয়েছিলেন
- আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী
PM Modi on Vivekananda Death Anniversary: আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, সন্ন্যাসী এবং আধ্যাত্মিক নেতা স্বামী বিবেকানন্দের ১২৩ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেছেন।
তিনি লিখেছেন ‘স্বামী বিবেকানন্দজির পুণ্য তিথিতে আমি তাঁকে প্রণাম জানাই। আমাদের সমাজের জন্য তাঁর চিন্তাভাবনা এবং দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে রয়ে গেছে। তিনি আমাদের ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি গর্ব এবং আত্মবিশ্বাসের অনুভূতি জাগিয়ে তুলেছিলেন।’
We’re now on WhatsApp- Click to join
তাঁর আধ্যাত্মিক ও দার্শনিক কর্মকাণ্ড অনেকের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস, প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রায়শই তাঁকে তাঁর উপর একটি বড় প্রভাব হিসেবে উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা, যার বেদান্ত এবং হিন্দু দর্শনের উপর লেখা গ্রন্থটি তাকে ব্যাপক অনুসারী করে তুলেছিল।
এখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পোস্টটি দেখে নিন-
প্রসঙ্গত, স্বামী বিবেকানন্দ ১২ই জানুয়ারি ১৮৬৩ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। তার পিতা বিশ্বনাথ দত্ত কলকাতা উচ্চ আদালতের একজন আইনজীবী ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের পূর্বাশ্রমের নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত। তিনি একজন হিন্দু সন্ন্যাসী, লেখক, দার্শনিক, সংগীতজ্ঞ ছিলেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে হিন্দুধর্ম তথা ভারতীয় বেদান্ত ও যোগ দর্শনের প্রচারে প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন।
We’re now on Telegram- Click to join
ঊনবিংশ শতাব্দীর ভারতীয় অতীন্দ্রিয়বাদী রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য ছিলেন বিবেকানন্দ। এবং এই শতাব্দীর শেষার্ধে বিভিন্ন ধর্মমতের মধ্যে পারস্পরিক সুসম্পর্ক স্থাপন এবং হিন্দুধর্মকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ধর্ম হিসেবে প্রচার করার কৃতিত্ব স্বামী বিবেকানন্দের। স্বামী বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন।
স্বামী বিবেকানন্দ কলকাতার এক উচ্চবিত্ত হিন্দু বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ছোটোবেলা থেকেই আধ্যাত্মিকতার প্রতি তিনি আকর্ষিত হতেন। তাঁর গুরু রামকৃষ্ণদেবের কাছ থেকে তিনি শিখেছিলেন, ‘সকল জীবই ঈশ্বরের প্রতিভূ; তাই মানুষের সেবা করলেই ঈশ্বরের সেবা করা হয়’। এছাড়া তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাটর্নি। বাইবেল ও দেওয়ান-ই-হাফিজ ছিল তার প্রিয় বই। ভারতে বিবেকানন্দকে ‘বীর সন্ন্যাসী’ নামে অভিহিত করা হয় এবং তাঁর জন্মদিনটি ভারতে জাতীয় যুব দিবস হিসেবে পালিত হয়। তিনি ৪ঠা জুলাই ১৯০২ সালে দেহ ত্যাগ করেছিলেন। মাত্র ৩৯ বছর বয়সেই তিনি প্রাণ হারিয়েছিলেন।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।