Kurseong Tea Garden: চা বাগানের মাঝে কম খরচে রাত কাটানোর দারুন সুযোগ রয়েছে কার্শি‌য়াংয়ে, ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন

Kurseong Tea Garden: এই বর্ষায় কার্শি‌য়াংয়ের আসল মজা উপভোগ করতে চাইলে সিঙ্গেল চা বাগান থেকে ঘুরে আসুন

হাইলাইটস:

  • এই চা বাগানের ঢালেই চা বাগান রয়েছে
  • এখান থেকে দাঁড়িয়ে দেখতে পাবেন ধোঁয়া উড়িয়ে ছুটে যাচ্ছে টয়ট্রেন
  • সবুজের কোলে ছবির মত আঁকা এই সিঙ্গেল চা বাগান

Kurseong Tea Garden: কুয়াশা ভেজা কার্শি‌য়াং-এর রাস্তা বরাবরই পর্যটকদের আকর্ষণ করে। কার্শি‌য়াং ‘দি ল্যান্ড অফ অর্কিড’ নামেও পরিচিত। পাহাড়ের ঢাল বেয়ে সাজানো বাক্সবাড়ি, চা-বাগানের বিস্তীর্ণ ঢাল, ডাউ হিলের সৌন্দর্য এবং সেন্ট জন চার্চ নিয়ে সাজানো কার্শি‌য়াং। কার্শি‌য়াং থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথে পড়ে মকাইবাড়ি, সেলিম হিলের মত একাধিক চা বাগান। তবে কার্শি‌য়াংয়ের সৌন্দর্যর আসল মজা নিতে হলে আপনাকে যেতে হবে সিঙ্গেল চা বাগান।

প্রায় ৫,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই সিঙ্গেল চা বাগান। কার্শি‌য়াং শহর থেকে মাত্র ৩ কিমি দূরত্বে অবস্থিত এই বাগান। কার্শি‌য়াংয়ের ব্যস্ত শহরকে পিছনে ফেলে একটু এগোলেই আঁকাবাঁকা নির্জন পথ। টয়ট্রেনের লাইনের পাশ দিয়ে একফালি রাস্তা গিয়ে পড়েছে উঁচু টিলায়। সেখানে পৌঁছালেই চোখে পড়বে সবুজে মোড়া চা বাগান। চা বাগানের জীবন দেখার জন্য সিঙ্গেল চা বাগানের কোলে থাকতেই পারেন।

চা বাগানের ঢালেই হোম স্টে রয়েছে। সেখানে দাঁড়িয়ে দেখতে পাবেন কীভাবে ধোঁয়া উড়িয়ে ছুটে চলেছে টয়ট্রেন। বাগানের নিচের দিকে রয়েছে গ্রাম। এই বাগানের মধ্যেই আছে চা তৈরির কারখানা এবং বাংলো। এই চা বাগানের পাশেই কমলালেবুর বাগানও রয়েছে।

সিঙ্গেল চা বাগানের খুব নিকটে অবস্থিত বালাসন নদী। এছাড়াও এই বাগান থেকে ঘুরে আসতে পারেন কার্শি‌য়াংয়ের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র যেমন ডাউহিল, ফরেস্ট মিউজিয়াম, ডিয়ার পার্ক ইত্যাদি। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে সিঙ্গেল চা বাগান প্রায় ৪৩ কিলোমিটারের পথ। কার্শি‌য়াং থেকে সিঙ্গেল চা বাগান মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরত্বে। সিঙ্গেল চা বাগানে থাকা-খাওয়া নিয়ে জনপ্রতি খুব বেশি ১৫০০ টাকা খরচ।

এইরকম ভ্রমণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.