Best Dinner Foods: যদি রোগব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে চান, তাহলে ডিনারে এই ৫টি হেলথি খাবার অবশ্যই খান!
Best Dinner Foods: ডিনারে এমন খাবার খেতে হবে যা অনেকক্ষণ পেট ভর্তি রাখবে এবং শরীরের পুষ্টির চাহিদাও মেটাবে
হাইলাইটস:
- সারাদিনের লাস্ট মিল হল ডিনার
- এই খাবার খেয়েই সবাই ঘুমোতে যায়
- তাই রাতের খাবারের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি
Best Dinner Foods: অনেকেই ডিনারে মাছ, মাংস, ডিম বা অন্য কোনও ঝাল-মশলা যুক্ত পদ খেতে ভালোবাসেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের কথায়, রাতেরবেলায় ভারী খাবার খাওয়া একদমই অনুচিত। বরং খেতে হবে হালকা খাবার। তাহলেই সহজে হজম হবে খাবার। এমনকী ঘুমের ব্যাঘাতও হবে না।
এবার প্রশ্ন হল, ঠিক কোন কোন খাবারকে ডিনারে জায়গা দিলে শরীর সুস্থ-সবল থাকবে? এমনকী বিভিন্ন রোগের ফাঁদও এড়িয়ে চলা যাবে? সেই উত্তর জানতে আজকের প্রতিবেদনটি অবশ্যই পড়ুন।
১. ডিনারে রাখুন শাকপাতা
বিশেষজ্ঞদের কথায়, রাতের পাতেও শাক রাখা যায়। আর এই কাজটা করলেই শরীরে ভিটামিন, খনিজ ও ফাইবারের চাহিদা মিটবে। তবে যাঁরা শাক খেয়ে গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যায় পড়েন, তাঁরা এই পদ এড়িয়ে চলুন।
২. হোল গ্রেইন রাখা জরুরি
রাতের খাবারে ডালিয়া, ওটস, রাগির মতো হোল গ্রেইন ফুড রাখতে পারেন। এইসব খাবারে শস্যের সমস্ত অংশ রয়েছে। তাই নিয়মিত এই খাবার খেলে রক্তে সুগার লেভেল থাকবে কন্ট্রোলে। এমনকী এতে রয়েছে ফাইবার, যা কোলেস্টেরলকে বশে রাখতেও সিদ্ধহস্ত।
৩. একবাটি ডাল খেতে পারেন
ডালে খাবারে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে খনিজ, প্রোটিন ও ভিটামিন। তাই দেহে পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে চাইলে ডালের বিকল্প নেই। আবার ডালে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার যা কোষ্ঠ পরিষ্কার থেকে শুরু করে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ সহ একাধিক কাজে সাহায্য করে। তাই ডিনারে ডাল রাখলে উপকার পাবেন।
৪. পাতে থাকুক সোয়াবিন
সোয়াবিন হল প্রোটিনের ভাণ্ডার। এমনকী এটি হল ভিটামিন ডি-এর খনি। তাই সুস্থ জীবনযাপন করতে চাইলে সোয়াবিন খেতেই পারেন। তবে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকলে এই খাবার এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
৫. দই রাখা মাস্ট
দইতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক যা অন্ত্রের হাল ফেরানোর কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই নিয়মিত দই খেলে পেটের রোগগুলি এড়িয়ে চলা যাবে। পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন ডি এবং ক্যালশিয়ামের ভাণ্ডার যা হাড়ের ক্ষয় জনিত রোগ প্রতিরোধ করার কাজেও একাই একশো। তাই রোজের ডায়েটে দই থাকা একদম মাস্ট।
এইরকম স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।