Harivansh Rai Bachchan: সাহিত্যের শেনশাহ হরিবংশ রাই বচ্চন, এমন একজন মানুষ যিনি তার কলম দিয়ে হৃদয়কে অতিবাহিত করেন

Harivansh Rai Bachchan: হরিবংশ রাই বচ্চন-এর জীবন, আশা এবং সংকল্পের ৯টি কবিতা দেখুন

হাইলাইটস:

  • এখানে হরিবংশ রাই বচ্চনের কিছু কবিতা রয়েছে যা আপনাকে অবশ্যই মুগ্ধ করবে।
  • হরিবংশ রাই বচ্চন-এর ৯টি কবিতা দেখুন

Harivansh Rai Bachchan: হরিবংশ রাই বচ্চনের লেখা হিন্দি সাহিত্যের ইতিহাসে ‘ মহান’ বলে বিবেচিত হয়। তিনি ছিলেন একজন বিদ্রোহী কবি যিনি আমাদের জীবনকে রোমান্টিক করেছিলেন। অগ্নিপথ, মধুশালা এবং আরও অনেক কিছু লেখার জন্য পরিচিত, তিনি ভারতের হিন্দি সাহিত্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন। অমিতাভ বচ্চনের বাবাও তাঁর অবদানের জন্য পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

আমরা সবাই হিন্দিতে তার ব্যতিক্রমী লেখার কথা জানি কিন্তু খুব কম লোকই জানি যে হরিবংশ রাই বচ্চন এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি পড়াতেন। তিনি পিএইচডি করেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে। ডক্টরেট করার পর তিনি ভারতে ফিরে আসেন এবং অল ইন্ডিয়া রেডিওতে কাজ করার পাশাপাশি শিক্ষকতা চালিয়ে যান।

২০০৩ সালে মারা যাওয়ার আগে, তিনি এমন কিছু কথা রেখে গেছেন যা আমাদের জীবনের পাঠ দেয়। এখানে হরিবংশ রাই বচ্চনের কিছু কবিতা রয়েছে যা আপনাকে অবশ্যই মুগ্ধ করবে।

১. অগ্নিপথ

“তু না থাকেগা কাভি ,

তু না থামেগা কাভি,

তু না মারেগা কাভি

কর সপথ, কর সপথ, কর সপথ,

অগ্নিপথ, অগ্নিপথ, অগ্নিপথ”

২. মধুশালা

“সুন কলকল চলচল মধুঘাট সে গিরিতি পালো মে হালা,

সুন রুনঝুন রুনঝুন চল বিত্রান কার্তি মধু সাকিবালা,

বাস আ পাহুচে দুর নাহি কুছ চার কদম আব চালনা হ্যায়,

চাহাক রাহে সুন পিনেওয়ালা মেহক রাহি লে মধুশালা”

৩. ভাগবান বান যাওগে

“কভি ফুলো কি তারাহ মাত জিনা,

জিস দিন খেলোগে টুটকার বিখর যাওগে,

জিনা হ্যায় তো পাথর কি তারাহ জিও,

এক দিন তারাশ গয়ে তো,

ভাগবান বান যাওগে”

৪. রুকে না তু

“ধানুশ উথা, প্রহর কর,

তু সবসে পেহলা ওয়ার কার,

অগ্নি সি ধড়ক-ধড়ক,

হিরণ সি সাজগ-সাজগ

সিং সি দহদ কর

শঙ্খ সি পুকার কর

রুকে না তু,থাকে না তু,

ঝুকে না তু, থামে না তু”

৫. ক্যা করু সম্বেদনা লেকার তুমহারি

“ম্যায় দুঃখি জাব-জাব হুয়া,

সম্বেদনা তুমহে দিখাই,

ম্যায় কৃতগ্য হুয়া হামেশা,

রিত দোনো নে নিভাই,

কিন্ত ইস আধার কা আব,

হো চুকা হ্যায় বোঝ ভারি,

ক্যা করু সম্বেদনা লেকার তুমহারী,

ক্যা কারু?”

৬. বিশ্ব সারা সো রাহা হ্যায়

“হে ভিছারতে স্বাপ্নে সুন্দর,

কিন্ত ইনকা সাং তাজকার,

ব্যোম-ব্যাপি শূণ্যতা কা,

কৌন সাথী হো রাহা হ্যায়?

বিশ্ব সারা সো রাহা হ্যায়”

৭. তীর পার কাইসে রুকু

“তীর পার ক্যাসে রুকু ম্যায়,

আজ লেহরোঁ মে নিমন্ত্রণ

আজ আপনে স্বপ্ন কো ম্যায়,

সাচ কলা চাহতা হু

দুর কি ইস কল্পনা কে,

পাস জানা চাহতা হুন

চাহতা হু তৈর জানা,

সামনে অম্বুধি পরা জো

কুছ বিভা উস পার কি,

ইস পার লানা চাহতা হুন”

৮. দেখো, টুট রাহা হ্যায় তারা

“নভ কে সীমা হিন পাতাল পার,

এক চামক্তি রেখা চালকার,

লুপ্ত শুণ্য মে হোতি-

বুজতা নিশা কা এক দীপ দুলারা,

দেখো, টুট রাহা হ্যায় তারা”

৯. আন্ধেরি রাত মে দীপক জলায়ে কৌন বৈঠা হ্যায়

“উঠি ঘটা নাভ মে,

ছিপে সাব চাঁদ অর তারে

উঠা তুফান হো নাভ মে,

গায়ি বুঝ দীপ ভি সারা

মাগার ইস রাত মে ভি লাউ লাগায়ে কৌন বৈঠা হ্যায়?

আন্ধেরি রাত মে দীপক জলায়ে কৌন বৈঠা হ্যায়”

এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.