Monsoon Travel: আপনি কি এই বর্ষায় পাহাড়ে ভ্রমণের কথা ভাবছেন? তাহলে ঘুরে আসুন উত্তরবঙ্গের এই অফবিট লোকেশন থেকে

Monsoon Travel: কিভাবে পৌঁছাবেন এই অফবিট লোকেশনে? এর সম্পূর্ণ তথ্য এখানে রয়েছে

হাইলাইটস:

  • আপনি কি বর্ষাকালে ঘুরতে ভালোবাসেন?
  • বর্ষা এসে গেছে তাই ঘুরে আসুন এই লোকেশন থেকে
  • আপনিও এই অফবিট লোকেশনে ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন
  • বর্ষায় এখানে এক অদ্ভুত মনোরম পরিবেশ দেখতে পাবেন

Monsoon Travel: উত্তরবঙ্গে বর্ষা এসে গেছে। আর তাই এই বর্ষায় ঘুরে আসুন উত্তরবঙ্গের এই অফবিট লোকেশন থেকে। বিজনবাড়ি, দার্জিলিং-য়ের কাছেই রয়েছে এই অফবিট জায়গাটি, এবং এটি প্রায় ২,৫০০ ফুট উঁচু। এই ছোট পাহাড়ি গ্রামটি দার্জিলিং থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

We’re now on WhatsApp- Click to join

বিজনবাড়ির সৌন্দর্য

সবুজে ঘেরা এই জায়গাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর, উঁচু পাহাড়ে সবুজ চা বাগান, পাখির কিচিরমিচির, নদীর জলের কোলাহল এবং চারিদিকে নিস্তব্ধতা। এমন মনোরম পরিবেশ যা মনে শান্তি আনে।

বিজনবাড়ি দেখার সেরা সময়

বছরের যেকোনো সময় বিজনবাড়ির পরিকল্পনা করতে পারেন। বর্ষাকালে এখানের পরিবেশ বিশেষ সুন্দর দেখায়।

কিভাবে বিজনবাড়ি পৌঁছাবেন?

ট্রেন: শিয়ালদহ স্টেশন থেকে নিউ জলপাইগুড়ি যাওয়ার প্রচুর ট্রেন রয়েছে। কিছু স্পেশাল ট্রেন হল দার্জিলিং মেল, নিউ জলপাইগুড়ি এক্সপ্রেস, উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস, কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস এবং পদাতিক এক্সপ্রেস। এই সমস্ত ট্রেন রাতে ছাড়ে এবং পরের দিন সকালে গন্তব্যে পৌঁছায়। যারা সকালে যেতে চান তারা কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে করে যেতে পারেন, এটি গন্তব্যে সন্ধ্যায় পৌঁছায়।

We’re now on Telegram- Click to join

ফ্লাইট: যদি ফ্লাইটে করে বিজনবাড়ি যেতে চান, তবে আপনি বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটে চড়তে পারেন। বাগডোগরা থেকে বিজনবাড়ি দূরত্ব প্রায় ৯১.১ কিমি। বাগডোগরা থেকে বিজনবাড়ি যেতে গাড়িও ভাড়া করতে পারেন।

শেয়ার কার: আপনি চাইলে শেয়ার কার করেও বিজনবাড়ি যেতে পারেন। এক্ষেত্রে, আপনি শিলিগুড়ি ট্যাক্সি স্ট্যান্ড থেকে তারপর দার্জিলিং পৌঁছাতে পারেন। এরপর দার্জিলিং স্ট্যান্ড থেকে বিজনবাড়ি যাওয়ার গাড়িতে উঠুন। দার্জিলিং থেকে, বিজনবাড়ি যাওয়ার এখন নতুন রাস্তা হয়েছে যা সিভি রমন রোড হিসাবে পরিচিত।

Read More- আপনি যদি বর্ষাকালে ভারতে ভ্রমণ করতে চান তবে এই ৫টি ভ্রমণ গন্তব্যে যান

কেন যাবেন এই বিজনবাড়িতে?

আপনি অবশ্যই পাহাড়ে হোটেল বা হোমস্টেতে থেকেছেন, কিন্তু আপনি কি কখনও বাঁশ দিয়ে তৈরি কুটিরে থেকেছেন? না থেকে থাকলে তবে বিজনবাড়িতে পাবেন এই কুটিরে থাকার ব্যবস্থা। বাঁশের কুঁড়েঘরে রাত কাটানো আর সকালে ঘুম থেকে উঠে পাখির কিচিরমিচির এবং বয়ে চলা নদীর শব্দ সব মিলিয়ে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা দেবে। এছাড়াও বিজনবাড়িতে থাকার জন্য কিছু রিসোর্টও রয়েছে। কটেজের বারান্দায় দাঁড়ালে শুনতে পাবেন পাহাড়ি নদীর স্রোত আর গোঙানির শব্দ সে এক অদ্ভুত অনুভূতি।

এইরকম আরও ভ্রমণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.