Split Ends Remedies: দু-মুখো চুলকে চিরতরে বিদায় জানান! এই ৩টি টিপস কাজে লাগিয়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পান
সঠিক যত্ন এবং প্রতিকারের মাধ্যমে, স্প্লিট এন্ডসের সমস্যা অনেকাংশে কমানো যেতে পারে। আসুন জেনে নিই স্প্লিট এন্ডস ঠিক করার ৩টি কার্যকর টিপস, যার জন্য আপনাকে আলাদাভাবে সময়ও বের করতে হবে না।
Split Ends Remedies: স্প্লিট এন্ডস একটি সাধারণ সমস্যা যা বেশিরভাগ মহিলাই সমস্যায় ভোগেন
হাইলাইটস:
- স্প্লিট এন্ড আপনার চুলকে খারাপ করে দেয়
- দুর্বল হওয়ার কারণে চুলও দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়
- কিছু সহজ টিপসের সাহায্যে আপনি এগুলি থেকে মুক্তি পেতে পারেন
Split Ends Remedies: স্প্লিট এন্ডস বা দু-মুখো চুলের সমস্যা একটি সাধারণ সমস্যা যা প্রায় প্রতিটি মহিলারই হয়ে থাকে। চুলের প্রান্ত অর্থাৎ ডগা ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে বা দুটি ভাগে বিভক্ত হওয়ার কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে চুল প্রাণহীন এবং শুষ্ক দেখাতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, এর ফলে চুলের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধিও খুব ধীর হয়ে যায়, তবে চিন্তার কিছু নেই! সঠিক যত্ন এবং প্রতিকারের মাধ্যমে, স্প্লিট এন্ডসের সমস্যা অনেকাংশে কমানো যেতে পারে। আসুন জেনে নিই স্প্লিট এন্ডস ঠিক করার ৩টি কার্যকর টিপস, যার জন্য আপনাকে আলাদাভাবে সময়ও বের করতে হবে না।
We’re now on WhatsApp – Click to join
নিয়মিত ছাঁটাই
দু-মুখো চুল দূর করার সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর উপায় হল নিয়মিত চুল ছাঁটাই করা। দু-মুখো চুলের সমস্যা শুরু হলে, চুল ধীরে ধীরে উপরের দিকে সরে যেতে শুরু করে, যার ফলে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে, প্রতি ৬-৮ সপ্তাহে একবার চুল ছাঁটাই করলে ফাটল দূর হতে পারে এবং চুল সুস্থ থাকতে পারে।
স্টাইলিং সরঞ্জামের কম ব্যবহার
আজকাল, স্ট্রেইটনার, কার্লিং আয়রন এবং ব্লো ড্রায়ার এর মতো হিট স্টাইলিং সরঞ্জামগুলি প্রচুর ব্যবহৃত হয়, তবে এগুলি চুলের ক্ষতি করে। এই ডিভাইসগুলি চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা কেড়ে নেয়, যার কারণে চুল শুষ্ক এবং প্রাণহীন হয়ে পড়ে এবং ভেঙে যেতে শুরু করে। যদি আপনি স্প্লিট এন্ডের সমস্যায় ভোগেন, তাহলে যতটা সম্ভব হিট স্টাইলিং সরঞ্জামগুলি কম ব্যবহার করুন। তবে, যদি আপনাকে এগুলি ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে প্রথমে তাপ সুরক্ষাকারী স্প্রে বা সিরাম ব্যবহার করুন। এছাড়াও, তাদের তাপমাত্রা কম রাখুন।
We’re now on Telegram – Click to join
তেল লাগানো এবং কন্ডিশনিং
চুলের পুষ্টির জন্য তেল ম্যাসাজ এবং কন্ডিশনিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত তেল মালিশ চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলের আগা ফাটা রোধ করে। এছাড়াও, একটি ভালো কন্ডিশনার চুলকে নরম এবং হাইড্রেটেড রাখে। তাই সপ্তাহে ২-৩ বার নারকেল তেল বা বাদাম তেল দিয়ে চুল ম্যাসাজ করুন এবং শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার লাগান। আপনি মাসে একবার ডিপ কন্ডিশনিংও করতে পারেন।
Read more:- স্নানের আগে এই ৫টি জিনিস চুলে লাগান, চুল হবে নরম এবং ঝলমলে
এছাড়াও, চুল সুস্থ রাখার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার খাদ্যতালিকায় বায়োটিন এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করু, যাতে চুল দুর্বল না হয় এবং দু-মুখো চুলের সমস্যাও কমে যাবে।
এই রকম রূপচর্চা বিষয়ক প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।