Nusrat Jahan on SandeshKhali: সন্দেশখালিতে ‘১৭৪ ধারা’ চলছে, নুসরাতের বেফাঁস মন্তব্যে নেটপাড়ায় ট্রোলড তিনি
Nusrat Jahan on SandeshKhali: স্থানীয় তারকা সাংসদের সন্দেশখালি নিয়ে বেফাঁস মন্তব্যে উত্তাল নেটপাড়া
হাইলাইটস:
- উত্তপ্ত সন্দেশখালি তবে স্থানীয় তারকা সাংসদ নুসরাত জাহান সোশ্যাল মিডিয়া ছবি পোস্ট করতে ব্যস্ত
- ফলে এর আগে একাধিক কটাক্ষের শিকার হন তিনি
- এবার সন্দেশখালি নিয়ে বেফাঁস মন্তব্যে ফের ট্রোল করা হল তাঁকে
Nusrat Jahan on SandeshKhali: ক্রমাগত জমি, ভেড়ি দখল, নারী নির্যাতন এবং একের পর এক অভিযোগের ভিত্তিতে উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালি (SandeshKhali)। একদিকে যেমন সন্দেশখালি ইস্যুতে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসকে কোনঠাসা করতে বদ্ধপরিকর বিরোধী শিবির, তেমনই অন্যদিকে বসিরহাটের সাংসদ নুসরাত জাহানও এখন সোশ্যাল মিডিয়ার লাইন লাইটে।
উত্তপ্ত সন্দেশখালি, তবে বসিরহাটের সাংসদ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি শেয়ার করতে ব্যস্ত, ফলে তাঁর দিকে ধেয়ে এসেছে একাধিক কটাক্ষ। নেটিজেনদের কটাক্ষ, সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের ঘটনায় যখন সরগরম রাজ্য-রাজনীতি, তখন সেখানকার সাংসদ সন্দেশখালি না গিয়ে ব্যস্ত সোশ্যাল মিডিয়ায়। ফলে রেগে আগুন নেটিজেনদের একাংশ।
এবার সন্দেশখালি নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে নেটদুনিয়ায় প্রশ্নের মুখে ফের তৃণমূলের তারকা নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)। এক সংবাদমাধ্যমকে সন্দেশখালির বিষয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তিনি বলে বসেন সন্দেশখালিতে এখন ‘১৭৪ ধারা’ চলছে। তাই সেখানে যাওয়া এই মুহূর্তে উচিত হবে না। এতেই তুমুল শোরগোল পড়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়।
সংবাদমাধ্যমকে এ বিষয়ে তিনি আরও জানান, “এখনও পর্যন্ত আমি কিন্তু দলের নির্দেশই মেনে চলি। আমার মনে হয়, একটা সিচুয়েশন সন্দেশখালিতে তৈরি হয়েছে ঠিকই। তবে রাজ্য প্রশাসন কিন্তু প্রত্যেক দিনই স্থানীয়দের কাছে সাহায্য পাঠাচ্ছে। যা যা করা দরকার সবই করা হচ্ছে। আমি নিজে সেখানকার প্রশাসনমন্ডলীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছি। যার যার সাথে যোগাযোগ রাখার কথা আমি নিয়মিতভাবে সেটাই করছি।”
We’re now on WhatsApp – Click to join
তবে এরপরই নুসরাত বলেন, “আমার সন্দেশখালি যাওয়া বা না যাওয়া নিয়ে কেন এত প্রশ্ন উঠছে জানি না। মানুষকে আpমি হতাশ না করে বলতে চাই যে, ওখানে এখন একটা সিচুয়েশন চলছে। ১৭৪ ধারা চলছে ওখানে, ফলে আমি যদি যাই সঙ্গে করে আরও পাঁচজনকে নিয়ে যাব। আর সেটা হবে আইনের বিরুদ্ধে যাওয়া। আর আমি অবশ্যই এমন কিছু করব না, যা দেশের আইন-কানুনের বিরুদ্ধে হবে। একটা কথা মনে রাখবেন, আমরা কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নই। সবসময় আমাদের এটা মনে রাখতে হবে এবং সিস্টেমের উপর এবং রাজ্য প্রশাসনের উপর একটু ভরসা রাখতে হবে। মানুষ অবশ্যই বিচার পাবেন।”
১৪৪ ধারার বদলে বসিরহাটের সাংসদের মুখে ‘১৭৪ ধারা’ শুনে উত্তাল নেটপাড়া। মঙ্গলবার তিনি এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। এই এই ছবির কমেন্ট বক্স ভরে যায় কটাক্ষে। নেটিজেনদের প্রশ্ন, “সন্দেশখালি গেলেন? কী বলেছেন ওখানে ১৭৪ ধারা চলছে? ওটা কোন দেশের সংবিধানে আছে?” এমনকি তারকা সাংসদকে ‘বাংলার কলঙ্ক’ বলেও কটাক্ষ করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আবারও এও বলা হয় যে, “সন্দেশখালি জ্বলছে। আর আপনি সেখানে না গিয়ে এইসব পোস্ট করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়?”
এইরকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।
Wow, awesome weblog layout! How lengthy have you ever been blogging for?
you make blogging glance easy. The full look of your site
is wonderful, as well as the content! You can see similar:
sklep and here najlepszy sklep