Kangana Ranaut Electricity Bill: ১ লাখ টাকার ইলেকট্রিক বিল নিয়ে ইতিমধ্যেই চটে গিয়েছেন কঙ্গনা, কী বিবৃতি দিল এবার বিদ্যুৎ দফতর তরফে?
সন্দীপ কুমার এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “কঙ্গনা রানাওয়াত, মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ, সম্প্রতি, মিডিয়ার সামনে তিনি দাবি করেন যে, ১ লক্ষ টাকার তাঁকে বিদ্যুৎ বিল পাঠানো হয়েছে। স্পষ্ট করে দিতে চাই আমি, বিলের অঙ্ক ৯১ হাজার টাকা এবং কয়েকশো টাকা ছিল। ১ লক্ষ নয় একেবারেই।”
Kangana Ranaut Electricity Bill: ইলেকট্রিক বিল নিয়ে এবার বেজায় ক্ষেপেছেন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত
হাইলাইটস:
- বলিউড অভিনেত্রী-বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাওয়াতের বিদ্যুৎ বিল তৈরি হয়েছে বিতর্ক
- এত বিতর্কের মাঝেই এবার মুখ খুলেছে হিমাচল প্রদেশ ইলেকট্রিসিটি বোর্ড লিমিটেড (HPSEBL)
- এ বিষয়ে স্পষ্ট জানালেন বোর্ডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সন্দীপ কুমার
Kangana Ranaut Electricity Bill: বিজেপি সাংসদ-বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াতের বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিতর্কের মাঝেই এবার মুখ খুলেছেন হিমাচল প্রদেশ ইলেকট্রিসিটি বোর্ড লিমিটেড (HPSEBL)। সংবাদমাধ্যমের দেওয়া এক বিবৃতিতে বোর্ডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সন্দীপ কুমার স্পষ্ট জানিয়েছেন, কঙ্গনা যে বিলের পরিমাণ নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন, প্রকৃতপক্ষে সেটি এক মাসের নয়, বরং কয়েকটি বিলিং সাইকেল ও বকেয়া মিলিয়ে বিল এসেছে এত টাকার।
We’re now on WhatsApp- Click to join
ইলেকট্রিক বিল নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন কঙ্গনা
সন্দীপ কুমার এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “কঙ্গনা রানাওয়াত, মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ, সম্প্রতি, মিডিয়ার সামনে তিনি দাবি করেন যে, ১ লক্ষ টাকার তাঁকে বিদ্যুৎ বিল পাঠানো হয়েছে। স্পষ্ট করে দিতে চাই আমি, বিলের অঙ্ক ৯১ হাজার টাকা এবং কয়েকশো টাকা ছিল। ১ লক্ষ নয় একেবারেই।”
We’re now on Telegram- Click to join
তিনি আরও ব্যাখ্যা করে বলেছেন, নভেম্বর এবং ডিসেম্বর মাসের বিল কঙ্গনা ১৬ই জানুয়ারি মেটান। জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারির বিলও ছিল বকেয়া। তখন মার্চ মাসের ২০ দিনের বিলিং সাইকেল শেষ হয়ে গিয়েছিল ইতিমধ্যেই।
কেন এত বেশি বিল?
সন্দীপ কুমারের কথা অনুযায়ী, “বকেয়া ছিল প্রায় ৩১ থেকে ৩২ হাজার টাকা। মার্চ মাসে ২৮ দিনের বিল প্রায় ৫৫ হাজার টাকা ছিল। এই সবকিছুর সাথে অন্যান্য চার্জ মিলে হয়েছে ৯১ হাজার টাকার মতো। সময়মতো বিল দিয়ে দিলে এতটা বেশি মনে হত না।” তিনি জানিয়েছেন, এই নিয়ে কঙ্গনার পক্ষ থেকে কেউ বিদ্যুৎ দফতরের সাথে যোগাযোগ করেননি। “না প্রকাশ্যে, না গোপনে – এই বিষয়টি নিয়ে কেউ আমাদের সাথে কথা বলেননি। এখন পর্যন্ত কোনও বিবৃতি দিইনি আমরাও। পরে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে আমরা একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছি,” তিনি বলেন।
Read More- ৫ বছরের আইনি ঝগড়ায় দাড়ি টানলেন জাভেদ-কঙ্গনা! অবশেষে সমঝোতায় পৌঁছলেন তাঁরা
এবার HPSEBL জানিয়েছে, কঙ্গনাকে নিয়ম মাফিক ৭০০ টাকার দেওয়া হয়েছে একটি সাবসিডিও। তা কেটে নেওয়া হয়েছে বিলের অঙ্ক থেকেই। সন্দীপ কুমার প্রযুক্তিগত দিকটি বোঝাতে গিয়ে বলেন, “কঙ্গনার বাড়ির যে কানেকশন আছে, ৯৪ কিলোওয়াট সেটির লোড – যা গড়পড়তা প্রায় ১৫ গুণ বেশি একজন সাধারণ বাড়ির কানেকশনের তুলনায়।” তাঁর দাবি যে, “মার্চ মাসেই মাত্র ২৮ দিনের কঙ্গনার বাড়ি থেকে খরচ হয়েছে প্রায় ৯ হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ।” তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন যে, “তাঁর এই বিলটি শুধুমাত্র বসতবাড়ির কানেকশন সম্পর্কিত। যদি অন্য কোন সংযোগ থাকে, তার বিষয়ে আমি জানি না।”
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ বিনোদন জগতের প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।