Gandhi Jayanti 2023: গান্ধী জয়ন্তী উপলক্ষ্যে গান্ধীজি সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ দেখানো হল এই প্রতিবেদনে
Gandhi Jayanti 2023: জাতির জনক গান্ধীজির আজ জন্মদিন
হাইলাইটস:
- আজ সারা দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে গান্ধী জয়ন্তী
- জাতির জনক গান্ধীজিকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন দেশবাসী
- গান্ধী জয়ন্তী উপলক্ষ্যে গান্ধীজি সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধগুলি দেখে নিন
Gandhi Jayanti 2023: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে গান্ধী জয়ন্তী। জাতির জনক গান্ধীজি তাঁর স্বদেশী আন্দোলন ও অহিংসা নীতির মাধ্যমে দেশবাসীকে স্বাধীনতার জন্য অনুপ্রাণিত করে তুলেছিল।
ব্রিটিশদের কাছ থেকে দেশের স্বাধীনতা অর্জন করতে গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ভারতের মহান নেতা গান্ধীজির জীবন সম্পর্কে আরও জানতে যেতে হবে রাজধানীতে। গান্ধীজি সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ দেখার জন্য ভার্চুয়াল সফর যথেষ্ট।
রাজঘাট:
দিল্লির অন্যতম একটি দর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্র হল রাজঘাট। এখানেই জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীকে দাহ করা হয়েছিল। দিল্লির মহাত্মা গান্ধী মার্গ রোডে অবস্থিত এই রাজঘাট গান্ধীজিকে উত্সর্গ করে তাঁর স্মৃতিসৌধটি নির্মাণ করা হয়েছে।
গান্ধী স্মৃতি:
প্রথমে বিড়লা ভবন নাম থাকলেও পরে সেটি জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীকে উৎসর্গ করে গান্ধীজির স্মৃতিচারণে একটি সুন্দর সংগ্রহশালা তৈরি করা হয়। শোনা যায়, গান্ধীজি এখানেই তাঁর জীবনের শেষ ১৪৪ দিন কাটিয়েছিলেন। কিন্তু ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি এখানেই তাঁকে হত্যা করা হয়
ন্যাশনাল গান্ধী মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরি:
রাজধানীর জওহরলাল নেহেরু মার্গে অবস্থিত, ন্যাশনাল গান্ধী মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরিতে জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধী এবং তাঁর স্ত্রীর সাথে জড়িত অনেক বই, জার্নাল, ছবি, প্রদর্শনী এবং শিল্পের সংগ্রহ রয়েছে। কেউ যদি গবেষণা করতে চান তবে গবেষণার উদ্দেশ্যেও এখানে মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বহু তথ্য এবং অডিও-ভিজ্যুয়াল উপকরণও পাওয়া যেতে পারে।
বাপু আশ্রম, বাল্মীকি মন্দির:
অনেকেই হয়তো জানেন যে, ১৯৪৬ সালে গোল মার্কেটে হরিজন বস্তিতেও কিছুদিন বসবাস করতে শুরু করেছিলেন গান্ধীজি। সেই সময় এই বস্তির তরুণদের তিনি ইংরেজি এবং হিন্দি শেখাতেন। গান্ধীজি এই বস্তিতে ছিলেন ২১৪ দিন। সেই সময় মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
কস্তুরবা কুটির:
দিল্লির কিংসওয়ে ক্যাম্পে অবস্থিত একটি ছোট জাদুঘর হল কস্তুরবা কুটির। এখানে একটি দোতলা বাড়িতে সংগ্রহশালা গঠন করা হয়েছে। শোনা যায়, ১৯৩০ সাল থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে এখানেই গান্ধীজি তাঁর স্ত্রী কস্তুরবা এবং পুত্র দেবদাসের সাথে থাকতেন। এই সংগ্রহশালায় রয়েছে একটি লন্ঠন, চড়কা এবং গীতার একটি অনুলিপি।
দেশের গুরুপূর্ণ খবর পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।