Humayun Kabir-Babri Masjid: এদিন ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা এল তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের বাড়িতে, কত টাকা উঠল বাবরি মসজিদ নির্মাণের?
বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য অনুদানে পাওয়া টাকারই গণনা চলছে হুমায়ুন কবীরের বাড়িতে। অযোধ্যায় শনিবার, ৬ই ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংসের দিনই মুর্শিদাবাদের রেজিনগরে হুমায়ুন কবীর বাবরি মসজিদের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন।
Humayun Kabir-Babri Masjid: শুধু কিউআর কোড স্ক্যান করেই ৯৩ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে বলে দাবি হুমায়ুন কবীরের
হাইলাইটস:
- এদিন টাকা ভর্তি ১১টি ট্রাঙ্ক আসে হুমায়ুন কবীরের বাড়িতে
- মেশিন এনে এবং ৩০ জন মিলে এই টাকার গণনা করা হয়
- বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য আপাতত কত টাকা উঠল?
Humayun Kabir-Babri Masjid: টাকা আর টাকা। ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা এবার ঘরের মাঝে ঢালা হচ্ছে, আর চারিদিকে বসে থাকা মানুষগুলো ওই টাকা গুনছেন। এই ছবি আর অন্য কারোর নয়, হুমায়ুন কবীরের বাড়িরই ছবি। তৃণমূলের সাসপেন্ডেড বিধায়ক হুমায়ুন কবীর নিজেই ফেসবুকে লাইভ করে এই টাকা গোনার মুহূর্ত দেখিয়েছেন। কিন্তু এত টাকা কীসের? কোথা থেকে এল এই টাকা?
We’re now on WhatsApp- Click to join
বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য অনুদানে পাওয়া টাকারই গণনা চলছে হুমায়ুন কবীরের বাড়িতে। অযোধ্যায় শনিবার, ৬ই ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংসের দিনই মুর্শিদাবাদের রেজিনগরে হুমায়ুন কবীর বাবরি মসজিদের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন। সেইদিনই তিনি জানিয়েছিলেন যে, বাবরি মসজিদ তৈরি করতে আনুমানিক প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ হবে। তবে হুমায়ুন কবীর টাকা নিয়ে চিন্তা করছেন না, কারণ বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তিই নাকি ৮০ কোটি টাকা অনুদান দেবেন। আরও বহু মানুষও দিচ্ছেন এই টাকা।
We’re now on Telegram- Click to join
বাবরি মসজিদ তৈরির আগেই হুমায়ুন কবীর কতটা জনপ্রিয় হয়েছে, তা অনুদানের বহর দেখেই এবার বোঝা গিয়েছে। রেজিনগরে বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে যেসব ব্যক্তিরা রবিবার সন্ধ্যা অবধি নগদ টাকা দান করেছেন, তা গোনা শুরু হয় আলেম-উলাময়েদের উপস্থিতিতেই। সেই সমস্ত দানের অর্থ গুলোর গণনা “পশ্চিমবঙ্গ ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়া”। মেশিনও আনা হয়েছে টাকা গোনার জন্য।
জানা যাচ্ছে, আনা হয় টাকা ভর্তি ১১টি ট্রাঙ্ক। ৩০ জন মিলে টাকা গুনছেন। এখনও অবধি, শুধু কিউআর কোড স্ক্যান করেই জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা এমনটাই জানিয়েছেন হুমায়ুন কবীর। টাকা গোনা রাত ১২টার পরও চলে। এখনও পর্যন্ত খোলা হয়েছে ৭টি ট্রাঙ্ক, তা থেকে পাওয়া গিয়েছে ৩৭ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মোট জমা পড়েছে ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা।
Read More- নির্বাচনের আগেই রাম মন্দির এবং বাবরি মসজিদ প্রকল্পের সংঘর্ষে বিপদে বাংলা, নতুন করে সৃষ্টি উত্তেজনা
প্রসঙ্গত, বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য যে, টাকার অভাব আপাতত হবে না, তা এই বিপুল জমা অর্থ দেখেই রীতিমতো বেশ আন্দাজ করা যাচ্ছে। এবার ২৬শের ভোটের ময়দানে হুমায়ুন কবীরের বাবরি মসজিদ যে কতটা প্রভাব ফেলে, সেটাই দেখার।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।







