Sally Ride: আমেরিকার প্রথম মহাকাশচারী স্যালি রাইডের সম্পর্কে অজানা তথ্য জেনে নিন

Sally Ride: প্রথম আমেরিকান মহিলা মহাকাশচারী স্যালি রাইড

হাইলাইটস

  • স্যালি রাইড কে?
  • স্যালি রাইডের মহাকাশ অভিজ্ঞতা
  • স্যালি রাইডের পুরস্কার ও সম্মান

Sally Ride: আমেরিকার প্রথম মহাকাশচারী স্যালি রাইডের ৪০ বছর উদযাপন

Sally Ride: স্যালি রাইড ১৮ জুন ১৯৮৩ সালে প্রথম আমেরিকান মহিলা হিসাবে মহাকাশে যাত্রা করেছিলেন। ৩২ বছর বয়সী এই মহিলা চিরতরে বদলে দিয়েছিল মহাকাশ ইতিহাসের গতিপথ।

স্যালি রাইডের প্রথম মহাকাশ ভ্রমনের ৪০ বছর পূর্তি

ভ্যালেন্তিনা তেরেশকোভা (১৯৬৩) এবং স্বেতলানা সাভিটাস্কায়া (১৯৮২) দুইজন ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের। স্যালি রাইড প্রথম আমেরিকান মহিলা এবং বিশ্বের ইতিহাসের তৃতীয় মহিলা মহাকাশচারী।

স্যালির মহাকাশ অভিজ্ঞতা

স্যালি মহাকাশ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেছিলেন এই অভিযান আমার কাছে খুবই আনন্দের তাঁর একমাত্র লক্ষ্য হল- একজন মহাকাশচারী হওয়া। ১৯৮৩ সালে ১৮ জুন এসটিএস -৭ অভিমুখে স্পেশ শাটল চ্যালেঞ্জারের যাত্রা করেছিলেন রবার্ট এল ক্রিপেন, ফ্রেডারিক এইচ. হক(পাইলট), জন. এম. ফ্যাবিয়ান এবং নরম্যান .আথারর্ড। এই মিশনের উদ্দেশ্যে ছিল দুটো যোগাযোগ উপগ্রহ এবং শাটল প্যালেট উপগ্রহের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা।

তার জীবনী

স্যালির জন্ম ১৯৫১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার এলকিনো শহরে। বিজ্ঞানের প্রতি তাঁর জ্ঞান ছিল অপার। স্যালি রাইড দু-বছর স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশন্যাল সিকিউরিটি অ্যান্ড আর্মস কন্ট্রোলে এবং তারপর ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, সান দিয়েগোতে প্রকৃতিবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেছেন। ১৯৭৮ সালে রাইড নাসা মহাকাশচারী দল ৮- এর অংশ হিসেবে একজন প্রথম শারীর নারী হিসেবে নিযুক্ত হন।

স্যালি রাইডের পুরস্কার ও সম্মান

১৯৮৭ সালে নাসা থেকে অবসর নেওয়ার পর, স্যালি রাইড সায়েন্সে একজন বিজ্ঞান ফেলোশিপ পেয়েছিলেন ।পরবর্তীতে তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবেও অধ্যাপনা করেন। তিনি তরুণ মেয়েদের ভবিষ্যত করতে STEM ( বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত ) ট্যাম ও’শাঘনেসির সাথে একটি কোম্পানি ‘ স্যালি রাইড সায়েন্স ‘ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে ৩৫ বছর বা তার নিচে একজন ব্যক্তি হিসেবে মহান জনসেবার জন্যে রাইড স্যামুয়েল এস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন। তিনি একজন সফল ব্যক্তিত্ব অনেক মহিলার কাছে রোল মডেল।

এইরকম জীবনধারা সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে থাকুন।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published.