Safe from heart attack: অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ছে, বিপদ থেকে বাঁচতে মেনে চলুন এই ৬ টি নিয়ম

Safe from heart attack : প্রতিদিন এক্সারসাইজ করলে হ্যাট অ্যাটাকের আশঙ্কা কম

হাইলাইটস

  • কম বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি
  • ঝুঁকি থেকে বাঁচতে মেনে চলুন কিছু নিয়মাবলী
  • জেনে নিন বিস্তারিত তথ্য

Safe from heart attack at young age: সারা বিশ্বে একটি বিশেষ সংখ্যক মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়। জীবনযাত্রা সম্পর্কে সচেতন না হলে কম বয়সেই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। উচ্চরক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবিটিস থাকলে এই বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া জরুরি। আমাদের পরিবর্তিত জীবনযাত্রা, অত্যধিক ব্যস্ততা, মানসিক চাপ এগুলিও কিন্তু হৃদরোগের কারণ হতে পারে। অল্প বয়স থেকেই প্রভাবিত হচ্ছে হৃদযন্ত্র। হার্ট আ্যাটাকের ঝুঁকি কম করতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন মেনে চলুন। অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি থেকে বাঁচতে মেনে চলুন এই নিয়মগুলি।

ব্যায়ম:

নিয়মিত ৩০ মিনিট শরীরচর্চার করলে হৃদরোগের আশঙ্কা কম হয়। হাঁটা, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানো হার্টের সার্কুলেশন ঠিক রাখে এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নত রাখে।

সুষম খাদ্য গ্রহণ:

আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন সবুজ সবজি। কারনে এতে রয়েছে ভিটামিন কে ও ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডে রয়েছে। যা আপনার হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর ও সুষম আহার গ্রহণ করলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কম হয়।

তামাকজাত দ্রব্য পরিত্যাগ করা উচিত:

ফুসফুসের পাশাপাশি আমাদের হৃদযন্ত্রের জন্য তামাক ক্ষতিকর। তামাকের কারণে হৃদযন্ত্র ও রক্তবাহিকা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তামাকজাত দ্রব্য পরিত্যাগ করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম হয়।

স্ট্রেস বা চাপ: স্ট্রেসের সময় নিঃসৃত হরমোন কর্টিসল রক্তে সুগার এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাকে প্রভাবিত করে, যার ফলে রক্তনালীতে জমাট হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। একটি সুন্দর জীবনযাপনের জন্য কাজের ভারসাম্য আনা উচিত।

মাছ খান:

হার্ট বা হৃৎপিণ্ডের জন্য সর্বোত্তম খাবারগুলোর একটি মনে করা হয় মাছকে। মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এই উপাদানটি ট্রাইগ্লিসারাইড এবং প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে।

পর্যাপ্ত ঘুম:

আপনার প্রতি দিনের রুটিন এর মধ্যে ঘুম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। টানা ঠিকমতো ঘুম না হলে শরীরে একাধিক প্রভাব পড়তে পারে মনসংযোগের অভাব অসম্ভব ক্লান্তি আসতে পারে। শারীরবৃত্তীয় কাজ এবং মানসিক স্থিতি ঠিক থাকার জন্য ঘুম একান্ত আবশ্যক।মা আপনার হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে।

হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে ব্যায়াম, সুষম খাদ্য বহন, তামাকজাত দ্রব্য পরিত্যাগ, এই তিনটি মূল বিষয় হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে; তার পাশাপাশি রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং রক্তের সুগার এসবের ঝুঁকির কারণ নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষনকেও গুরুত্ব দিয়েছে।

এইরকম স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.