Darjeeling Tour: বর্ষা শেষে দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন? পর্যটকদের আনন্দ দ্বিতীয় করতে দুর্দান্ত উদ্যোগ নিচ্ছে প্রশাসন
Darjeeling Tour: এই বর্ষার শেষেই ব্যাগপত্র গুছিয়ে বেরিয়ে পড়ুন দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে
হাইলাইটস:
- প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বর্ষায় পাহাড় এড়িয়ে গেলেও বর্ষা শেষে ধুম পড়ে দার্জিলিং যাওয়ার
- আপনারও কি বর্ষার শেষে দার্জিলিং যাওয়ার পরিকল্পনা আছে?
- তার আগে জেনে নিন প্রশাসনের তরফে কি কি উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে
Darjeeling Tour: ভ্রমণের সঙ্গে বাঙালির ওতপ্রতভাবে জড়িত। বছরে একবার হলেও পরিবারের সকলকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া দরকার। আর বাঙালি জাতি তো ভ্রমণ ছাড়া বাঁচতেও পারবে না। যখনই তাঁদের জীবনে একঘেয়েমি ভাব নামতে শুরু করে তখনই ব্যাগপত্র গুছিয়ে বেরিয়ে পড়েন অজানা ঠিকানায়।
We’re now on WhatsApp – Click to join
View this post on Instagram
তবে অন্যান্য ঋতুর তুলনায় বর্ষাকালে পর্যটকদের ভিড় পাহাড় অঞ্চলে খানিকটা কমই লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু বর্ষা যদি একবার শেষ হয় তখন আর পর্যটকদের কোনোভাবেই আটকে রাখা যায় না। এদিকে শৈলনগরী দার্জিলিংয়ের সঙ্গে বাঙালির একটা আলাদা ইমোশন জড়িয়ে রয়েছে। তাই বর্ষা শেষে আর দেরি না করে প্ৰিয় মানুষ কিংবা পরিবারের সঙ্গে বেরিয়ে পরুন দার্জিলিং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে।
তবে এইবার দার্জিলিঙে (Darjeeling Tour) বেড়াতে গেলে পর্যটকদের জন্য অপেক্ষা করছে কিছু নতুন জিনিস। জানতে ইচ্ছা করছে নিশ্চয়ই?
View this post on Instagram
দার্জিলিংয়ের কথা মাথায় এলে প্রথমেই মনে পড়ে টয় ট্রেন। এবার এই জনপ্রিয়তার জন্যই দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়েকে আরও আধুনিক করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি এই বিষয়ে কার্শিয়াংয়ে বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে এবং তাতে উপস্থিত ছিলেন রেল বোর্ডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অসীমা মেহরোত্রা (Aashima Mehrotra)।
We’re now on Telegram – Click to join
View this post on Instagram
এমনিতেই দার্জিলিং ঘুরতে গেলে পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণই থাকে এই টয়ট্রেন। এবার তাকে যদি আরো আকর্ষণীয় করে তোলা যায় তাহলে তো আর কোনও কথাই নেই। এদিনের বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, কার্শিয়াংয়ে যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল তার অন্যতম আলোচ্য বিষয় হল, বহুবছর ধরে কার্শিয়াংয়ের বন্ধ থাকা রেলের ছাপাখানা কিভাবে পুনরায় ব্যবহার করা যায় সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা। এর পাশাপাশি টয় ট্রেনের রেললাইনের পাশের যে সমস্ত জায়গা বর্তমানে জবরদখল হয়ে গেছে, তা পুনরায় উদ্ধার করে টয়ট্রেনকে আরো নয়া রূপে সাজিয়ে তোলাই এখন মূল লক্ষ্য। জবরদখল উচ্ছেদের ব্যাপারে ইতিমধ্যে কথাবার্তা হয়ে গেছে। উচ্ছেদ করার আগে তাদের বিকল্প ব্যবস্থা করে দিতে হবে রেলকে।
View this post on Instagram
এছাড়াও বাড়তি উদ্যোগ হিসেবে শিলিগুড়ি জংশন, ঘুম, সুকনা এবং দার্জিলিং স্টেশনে ডিজিটাল কিয়স্ক করা হবে। এদিকে পর্যটকদের আরও বেশি আকৃষ্ট করার জন্য থাকছে বাতাসিয়া লুপে সেলফি জোন। পুরো দার্জিলিং শহরটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং আধুনিকরূপে তুলে ধরতে ধরার জন্য টয়ট্রেনের পরিষেবা আগের থেকে আরও অনেক বেশি আধুনিক করা হবে। পর্যটন ব্যবসায়ীরাও রেলের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
এইরকম ভ্রমণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।
One Comment