Bangla News

PM Modi Welcomes Diwali UNESCO: দুর্গাপুজোর পথেই এবার দীপাবলিকেও বিশ্বস্বীকৃতি ইউনেস্কোর! অভিনন্দন জানিয়ে বিশেষ বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

দুর্গাপুজোর পরে এবার সেই তকমাতে যুক্ত হল ভারতের অন্যতম উৎসব দীপাবলিও। ইউনেস্কোর ইন্টারগভার্নমেন্টাল কমিটির ২০তম সম্মেলন চলছে দিল্লিতে।

PM Modi Welcomes Diwali UNESCO: ‘দুনিয়ার সব ভারতীয় আজ দারুণ খুশি’! আপ্লুত হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ায় আর যা লিখলেন…

হাইলাইটস:

  • ২০২১ সালে দুর্গাপুজো অর্জন করেছিল এই তকমা
  • এবার সেই তকমাতেই যুক্ত হল দীপাবলিরও নাম
  • আপ্লুত হয়ে বিশ্ববাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

PM Modi Welcomes Diwali UNESCO: ২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো অর্জন করেছিল ইউনেস্কোর ‘ওয়ার্ল্ড কালচারাল হেরিটেজ’। ইউনেস্কোর ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ’ অর্থাৎ আবহমান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য-এর তালিকায় এবার ভারতের দীপাবলি উৎসবও বাংলার দুর্গাপুজোর পথ ধরেই জায়গা করে নিল।

দুর্গাপুজোর পরে এবার সেই তকমাতে যুক্ত হল ভারতের অন্যতম উৎসব দীপাবলিও। ইউনেস্কোর ইন্টারগভার্নমেন্টাল কমিটির ২০তম সম্মেলন চলছে দিল্লিতে। ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় এক্স হ্যান্ডলে এই ঘোষণা করে ভারতকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

We’re now on WhatsApp- Click to join

এদিন ইউনেস্কোর করা সেই পোস্টটি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘আবহমান ঐতিহ্য-তালিকায় সারা বিশ্বে এই উৎসবের জনপ্রিয়তা আরও বাড়িয়ে তুলবে দীপাবলির জায়গা পাওয়াটা। প্রভু শ্রী রামের আদর্শ অনন্তকাল পথ দেখাক আমাদের।’

We’re now on Telegram- Click to join

ভারতের আলোর উৎসব অর্থাৎ দীপাবলি, ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিনিধিত্বমূলক তালিকায় যুক্ত হয়েছে। ১লা ডিসেম্বর ঘোষিত শিলালিপিটি এই উৎসবের গভীর সাংস্কৃতিক তাৎপর্য ও ভারত এবং বিশ্বজুড়ে সম্প্রদায়ের বন্ধনকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে এর ভূমিকাকে বিশেষ স্বীকৃতি দেয়।

প্রসঙ্গত, প্রায় সপ্তাহব্যাপী অধিবেশনে, ৭৯টি দেশের মনোনয়ন জমা পড়ে ৬৭টি। ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে জয়ের প্রতীক হচ্ছে দীপাবলি উৎসব। ইউনেস্কো আরও জানিয়েছে যে, দীপাবলি হল আশা, পুনর্নবীকরণ এবং খারাপের উপর ভালোর জয়ের মতো সর্বজনীন মূল্যবোধের প্রতীক, একই সাথে রঙ্গোলি, প্রদীপ তৈরি করা, উৎসবমুখর খাবার এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্কিত শৈল্পিক ও কারুশিল্প ঐতিহ্যকেও তুলে ধরে এই উৎসব। প্রাচীন আধ্যাত্মিকতার সাথেও রয়েছে এই উৎসবের মিল।

Read More- কেন্দ্রের কাছে জমা পড়ল ‘ওয়াকফ সম্পত্তির হিসাব’, পশ্চিমবঙ্গ থেকে কত?

সংস্থাটি আরও উল্লেখ করেছে যে, হিন্দু, জৈন, শিখ এবং বৌদ্ধ-সহ লক্ষ লক্ষ ধর্মাবলম্বী পালন করে এই উৎসব যা বিশ্বব্যাপী গুরুত্বের একটি ভাগ করা এটিকে সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি করে তোলে।

উল্লেখ্য, ৮ই ডিসেম্বর থেকে এই সম্মেলন চলবে আগামী ১৩ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সম্মেলনের আয়োজন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে চিহ্নিত করতেই করা হয়েছে।

এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button