lifestyle

Vanika Sangtani that will give you motivational life: বনিকা সঙ্গতানির ৫টি সেরা রিল যা আপনার জীবনকে অনুপ্রেরণা দেবে

Vanika Sangtani that will give you motivational life: জীবনে অনুপ্রাণিত করতে দেখুন বনিকা সঙ্গতানির রিল

হাইলাইটস

  • বনিকা সঙ্গতানি আসলে কে?
  • তাঁর সাফল্যময় জীবন কাহিনী জেনে নিন
  • তার সাথে অনুপ্রেরণামূলক রিলও

Vanika Sangtani that will give you motivational life: বনিকা সঙ্গতানি একজন প্রতিভাবান স্ট্যান্ড-আপ কমেডিয়ান, যিনি তাঁর অনন্য দক্ষতা গুনে দর্শকদের মোহিত করে তোলে। তাঁর গল্প বলার দক্ষতা তার পারফরম্যান্সের গভীরতা এবং বিনোদনের জন্য শ্রোতারা আর্কষিত হয়। কমিডিয়ান গল্পকার হিসেবে শ্রোতাদের সাথে সংযোগ স্থাপনের অনন্য ভঙ্গিমায় অভিনয়ে গভীরতা এবং সমৃদ্ধি যোগ করে, শ্রোতাদের আকর্ষকনীয় পরিবেশ তৈরিতে সহায়তা করে।

আমরা প্রতিদিন ইনস্টাগ্রাম স্ক্রোল করে প্রচুর সামগ্রী দেখি, তাই না? কিন্তু তাদের মধ্যে কয়টি আমরা সত্যিই অন্যদের সাথে ভাগ করি? একটি নির্দিষ্ট রিল দেখার পরে কতবার আমরা ফলো বোতামটি চাপি এবং পৃষ্ঠার অন্যান্য সামগ্রীও পরীক্ষা করি। এটা বিরল, তাই না? কিন্তু তারপরে, এমন কিছু পেজ আছে যেগুলো রিফ্রেশিং কন্টেন্টে ভরে গেছে, এরকমই একটি পেজ হল বনিকা সঙ্গতানির।

বনিকা সঙ্গতানি হল ডিনাইডের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মাত্র ১৬ বছর বয়সে নিজের এনজিও শুরু করেছিলেন। ৫০০০ টিরও বেশি বাচ্চাদের সাথে তিনি কাজ করেছেন, ২৫টি এনজিও, এবং এছাড়াও ১৫ সংস্থার নেতৃত্ব দেন। আমাদের এই নিবন্ধে বনিকা সঙ্গতানির তৈরি বেশ কয়েকটি রিল নিয়ে আলোচনা করব।

আবেগ বিনিময়ে ভয়:
এই রিলে দেখানো হয়েছে এমন কিছু লোক আছে যারা অন্যদের মধ্যে আবেগ বিনিময় করতে ভয় পায়। সেই সমস্ত লোকদের কথা বলেছিলেন যারা আঘাত পাওয়ার পর আর আবেগ নিয়ে কোন মতামত প্রকাশ করেন না।

মায়ের মতামতের গুরুত্ব:

 

জীবনের একটা সময়ের পরে, আমাদের কাছে একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে আমাদের মায়ের বিষয়ে মতামত। আমার কিছু সময় মায়ের সাথে তর্ক বিতর্কে জড়ায় কিন্তু অবশেষে জানতে পারি মা ঠিকই বলেছেন।

নিজের গ্রহনযোগ্যতা:

আপনার নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনি লোকেদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে পারবেন না তারা আপনাকে নিয়ে মতামত প্রকাশ করবেই। আমরা সকলেই এমন একজনকে চিনি যে আমরা যাই করি না কেন তাঁরা আমাদের পছন্দ করে না। সেক্ষেত্রে, এই ঘটনাগুলো সেভাবেই গ্রহণ করা সবসময়ের জন্য ভালো।

অতীত ভুলে গিয়ে শিক্ষা নেওয়া:

 

আমরা অতীত ভুলতে না পারায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগি। আমরা অতীতের ঘটনা বর্তমান জীবনে বয়ে নিয়ে আসি। আমাদের সকলকে বুঝতে হবে যে আপনার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আপনাকে অতীতের সাথে শান্তি স্থাপন করতে হবে।

সময়ের সাথে সাথে আমরা সবাই প্রেমিক হয়ে উঠি:
ভালবাসার অনেক সংজ্ঞা আছে আমরা নিজেরাই তৈরি করি। আমরা মনে করি আমরা দ্বিতীয়বার প্রেম করতে পারব না। কিন্তু সত্য হল, আমরা সবাই আবার প্রেমে পড়ি। আমরা আমাদের সমস্ত হৃদয় দিয়ে মানুষকে ভালবাসি।

এইরকম বিনোদনধর্মী ও জীবনধারা সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button