health

World Mental Health Day 2025: শান্তিপূর্ণ জীবনযাপনের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন, এই ৫টি অভ্যাস আজ থেকেই শুরু করুন

(Access to Services: Mental Health in Catastrophes and Emergencies), যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে কঠিন পরিস্থিতিতেও মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার অ্যাক্সেস কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমাদের কেবল কঠিন সময়েই নয়, দৈনন্দিন জীবনেও আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া উচিত।

World Mental Health Day 2025: মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার মতোই একটি সুখী ও সুস্থ জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ

হাইলাইটস:

  • কিছু ভালো দৈনন্দিন অভ্যাস আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
  • রাতে যদি ভালো ঘুম হয় তবে পরের দিন সকালে সতেজ বোধ হয়
  • প্রকৃতির মাঝে সময় কাটালে মনে প্রশান্তি আসে

World Mental Health Day 2025: আজ, ১০শে অক্টোবর, বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস (ওয়ার্ল্ড মেন্টাল হেলথ ডে) বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে। এই বছর, ২০২৫ সালের থিম হল “পরিষেবায় প্রবেশাধিকার: বিপর্যয় ও জরুরি পরিস্থিতিতে মানসিক স্বাস্থ্য” (Access to Services: Mental Health in Catastrophes and Emergencies), যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে কঠিন পরিস্থিতিতেও মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার অ্যাক্সেস কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমাদের কেবল কঠিন সময়েই নয়, দৈনন্দিন জীবনেও আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া উচিত।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Little Book Of Good Things 🌈 (@thedoodledesk)

We’re now on WhatsApp – Click to join

নিজের সাথে সংযোগ স্থাপন করুন, প্রকৃতির সাথে বন্ধুত্ব করুন

যদি আপনি সবসময় আপনার ফোন বা ল্যাপটপে ব্যস্ত থাকেন, তাহলে একটু বিরতি নিন। বাইরে হাঁটতে বেরোন। গাছপালা এবং পাখিদের পর্যবেক্ষণ করুন। প্রকৃতিতে সময় কাটালে মনে প্রশান্তি আসে এবং মানসিক চাপ কমতে পারে। আপনি আপনার পছন্দের জায়গায় বসে গভীর শ্বাস নিতে পারেন।

একটি ‘গ্র্যাটিটিউড জার্নাল’ তৈরি করুন

প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে, দিনের বেলায় আপনার সাথে ঘটে যাওয়া তিনটি ভালো ঘটনা একটি নোটবুকে লিখে রাখুন। এটি ছোট কিছুও হতে পারে, যেমন বন্ধুকে সাহায্য করা বা সুস্বাদু খাবার খাওয়া। এই অভ্যাসটি আপনার মনোযোগ নেতিবাচক বিষয় থেকে ইতিবাচক বিষয়গুলিতে সরিয়ে দেবে এবং আপনি আরও সুখী বোধ করবেন।

We’re now on Telegram – Click to join

ভালো ঘুম, সুস্থ মন

মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যখন আপনি ভালো ঘুমান, তখন আপনার মন শান্ত হয় এবং পরের দিন সকালে আপনি সতেজ বোধ করেন। প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন এবং ঘুমানোর আগে আপনার ফোন ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন।

নিজের যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ

দৈনন্দিন ব্যস্ততা এবং দায়িত্বের মাঝে, নিজের জন্য কিছুটা সময় বের করুন। এই সময়টা সম্পূর্ণ আপনার। এই সময়টায় আপনি এমন কিছু করতে পারেন যা আপনি উপভোগ করেন, যেমন গান শোনা, বই পড়া, ছবি আঁকা, অথবা বন্ধুদের সাথে কথা বলা। এই “মি টাইম” আপনাকে ফ্রেশ রাখতে সাহায্য করবে।

Read more:- হঠাৎ করেই মেজাজের পরিবর্তন? এই ১০টি সুপারফুড স্বাভাবিকভাবেই আপনার মেজাজের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে

আপনার হৃদয়ের বোঝা হালকা করুন

যখন আপনি উদ্বিগ্ন বোধ করেন, তখন তা চেপে রাখবেন না। ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধব, পরিবারের সদস্যদের সাথে অথবা আপনার বিশ্বস্ত কারো সাথে কথা বলুন। অনুভূতি প্রকাশ করলে আপনার হৃদয়ের বোঝা লাঘব হতে পারে এবং প্রায়শই সমাধানও পাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে, একজন থেরাপিস্টের পরামর্শ নিতে দ্বিধা বোধ করবেন না।

এই রকম স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button