Soy Milk Health Benefits: এই দুধ হল পুষ্টির ভান্ডার, নিয়মিত খেলেই বিদায় নেবে কোলেস্টেরল থেকে শুরু ডায়াবিটিসের মতো জটিল রোগব্যাধি!

Soy Milk Health Benefits: এই দুধে মজুত রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস সহ একাধিক জরুরি উপাদান

হাইলাইটস:

  • সোয়া মিল্ক হল ভিটামিন ও খনিজের খনি
  • পাশাপাশি এই দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন
  • ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে হার্টের অসুখ প্রতিরোধ সহ একাধিক রোগকে দূরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় এই পানীয়

Soy Milk Health Benefits: দুধ বলতে সাধারণত গোরু, মহিষ বা ছাগলের দুধের কথাই মাথায় আসে। এইসব দুধের পুষ্টিগুণের জুড়ি মেলা ভার।

কিন্তু মুশকিল হল, গোরু, মহিষ বা ছাগলের দুধে ল্যাকটোজ নামক একটি উপাদান রয়েছে। আর এই উপাদান সকলের সহ্য হয় না। তাই এইসব দুধের খাওয়ার পরই তাঁরা গ্যাস, অ্যাসিডিটি, বমি, পায়খানার মতো সমস্যায় পড়েন। তাই এই সমস্যায় ভুক্তভোগীরা অনায়াসে সোয়াবিনের দুধ খেতে পারেন। কারণ এই পানীয় হল ল্যাকটোজ ফ্রি।

পাশাপাশি এই দুধে মজুত রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস সহ একাধিক জরুরি উপাদান যা দেহের হাল-হকিকত বদলে দিতে পারে। তাই আর দেরি না করে এই পানীয়ের একধিক গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

​১. কোলেস্টেরল​ থাকবে বশে

​কোলেস্টেরলকে বশে রাখার কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে সোয়া মিল্ক। এই দুধে রয়েছে এমন কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর কাজে সিদ্ধহস্ত।

২. ক্যানসার​ থাকবে দূরে

​ক্যানসারের মতো মারণ অসুখকে দূরে রাখতে চাইলে নিয়মিত সোয়াবিনের দুধে চুমুক দিতেই পারেন। কারণ সোয়া মিল্ক-এ আইসোফ্ল্যাভনস নামক একটি উপাদান রয়েছে যা দেহে ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি আটকানোর কাজে একাই একশো।

​৩. মজবুত হবে হাড়

হাড়ের ক্ষয়জনিত সমস্যায় সমস্যার সহজ সমাধান করে দিতে পারে সোয়াবিনের দুধ। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম যা হাড়ের জোর বাড়ানোর কাজে সিদ্ধহস্ত।

​৪. নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবিটিস

এই দুধে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন যা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। পাশাপাশি, নিয়মিত সোয়া মিল্ক পান করলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটিও বাড়তে পারে। তাই ডায়াবিটিসে ভুক্তভুগিরা ডায়েটে এই পানীয়কে জায়গা দিতেই পারেন।

​৫. ওজনের কাঁটা নিম্নমুখী হবে

সোয়াবিনের দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ ও বায়োঅ্যাক্টিভ উপাদান যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতে পারে। পাশাপাশি এই দুধে ফ্যাট ও কার্বও নেই বললেই চলে। তাই আপনার ওয়েট লস জার্নিতে এই পানীয়কে জায়গা দিতেই পারেন। তবে এই পানীয়ে চিনি মিশিয়ে খেলে ওজন কমবে না।

এইরকম স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.