healthlifestyle

Long Term Knee Care Tips: যৌবনকালের এই ভুলের কারণে হাঁটু ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অবিলম্বে এই সতর্কতা অবলম্বন করুন

আপনাকে জানিয়ে রাখি, হাঁটু আমাদের শরীরের ভিত্তি। আমরা হাঁটি, দৌড়াই প্রতিবার যখন আমাদের হাঁটু আমাদের শরীরের পুরো ভার বহন করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, এই হাঁটুগুলোই সবচেয়ে অবহেলিত অংশ, বিশেষ করে যখন আমাদের বয়স কম থাকে।

Long Term Knee Care Tips: কম বয়সের কিছু ভুলের কারণে হাঁটুর বড় ক্ষতি হতে পারে! কীভাবে হাঁটু সুস্থ রাখবেন জেনে নিন

 

হাইলাইটস:

  • যৌবনকালের কিছু ছোট ছোট ভুলগুলো বয়স বাড়ার সাথে সাথে বড় যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়
  • বিশেষ করে হাঁটুর ব্যাপারে অসাবধানতা, যা আমরা উপেক্ষা করি
  • হাঁটু আমাদের শরীরের ভিত্তি, যা আমাদের শরীরের পুরো ভার বহন করে

Long Term Knee Care Tips: কম বয়সে আমরা নিজেদের শরীরকে এক যন্ত্রের মতো ব্যবহার করি। দৌড়াদৌড়ি, ব্যায়াম, খেলাধুলা, এবং কখনও কখনও, অতিরিক্ত অসাবধানতা। সেই সময় মনে হয় হাঁটুর শক্তি কখনো শেষ হবে না। কিন্তু সত্যি হল, যৌবনকালের এই ছোট ছোট ভুলগুলো বয়স বাড়ার সাথে সাথে বড় যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে হাঁটুর ব্যাপারে অসাবধানতা, যা আমরা উপেক্ষা করি।

We’re now on WhatsApp – Click to join

আপনাকে জানিয়ে রাখি, হাঁটু আমাদের শরীরের ভিত্তি। আমরা হাঁটি, দৌড়াই প্রতিবার যখন আমাদের হাঁটু আমাদের শরীরের পুরো ভার বহন করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, এই হাঁটুগুলোই সবচেয়ে অবহেলিত অংশ, বিশেষ করে যখন আমাদের বয়স কম থাকে।

আপনার হাঁটুর ক্ষতি করতে পারে এমন কিছু সাধারণ ভুল: 

প্রশিক্ষক ছাড়া জিমে ভারী ওজন তোলা বা ভুলভাবে স্কোয়াটের মতো ব্যায়াম করা হাঁটুর উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে বসে থাকলে অথবা পা ভাঁজ করে একটানা বসে থাকলে হাঁটুর নড়াচড়া কমে যায়।

ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর অভাব হাড় এবং জয়েন্টগুলিকে দুর্বল করে দেয়, যার ফলে অকালে হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে।

শরীর হাঁটুর উপর অতিরিক্ত চাপ দেয়। যদি সময়মতো ওজন নিয়ন্ত্রণ না করা যায় তবে হাঁটুর আয়ু কমে যায়।

We’re now on Telegram – Click to join

খেলতে বা হাঁটার সময় যদি হাঁটু সামান্য মচকে যায়, তাহলে তা উপেক্ষা করা বিপজ্জনক হতে পারে।

কিভাবে আপনার হাঁটুকে রক্ষা করবেন?

যোগব্যায়াম, স্ট্রেচিং, সাইক্লিং, সাঁতার হাঁটুর জন্য উপকারী।

মাটিতে বসে দীর্ঘক্ষণ হাঁটু বাঁকিয়ে রাখা এড়িয়ে চলুন। উঠার সময়, ধীরে ধীরে উঠুন, ঝাঁকুনি দেবেন না।

দুধ, দই, সবুজ শাকসবজি, বাদাম এবং ডিম খান।

স্থূলতা কমিয়ে হাঁটুর উপর বোঝা কমানো যেতে পারে। এটি হাঁটুর স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলির মধ্যে একটি।

ঘরোয়া প্রতিকার বা ব্যথানাশকের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। যদি আপনার কোন ধরণের সমস্যা হয়, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।

Read more:- আপনার ব্রেন কম্পিউটারের মতো চলবে! শুধু ঘি মিশিয়ে লবঙ্গ খান, এই রোগগুলিও দূরে থাকবে

যৌবনকালের অবহেলা পরবর্তীতে অনুশোচনায় পরিণত হতে পারে। হাঁটুর স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিনের যত্ন প্রয়োজন, কেবল একদিনের যত্ন নয়। তাই এখনও সময় আছে, এক মুহূর্ত থামুন, ভাবুন এবং আপনার হাঁটুকে তার প্রাপ্য সম্মান দিন। কারণ হাঁটু হাল ছেড়ে দিলে জীবনের গতি থেমে যায়।

স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা সংক্রান্ত আরও প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button