Heart Attack Sign: কোলেস্টেরল বাড়লে যে কোনো সময় হতে পারে হার্ট অ্যাটাক, এই উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন

Heart Attack Sign
Heart Attack Sign

Heart Attack Sign: কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ফলে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হার্ট অ্যাটাক এবং করোনারি আর্টারি ডিজিজের ঝুঁকি বাড়তে পারে!

 

হাইলাইটস:

  • হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ
  • কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে
  • কিছু প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব

Heart Attack Sign: হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং পুরো শরীরে রক্ত ​​সরবরাহ করার কাজ একা হাতে সামলায় এই অঙ্গটি। তাই হার্ট যতটা সুস্থ থাকে, ততটাই সুস্থ থাকে শরীরও। সুস্থ হার্টের জন্য শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে বর্তমানের খারাপ জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সহজ নয়।

We’re now on WhatsApp – Click to join

আর কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। এর ফলে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের ৫টি উপায়

১. আপনা ডায়েটে ফাইবার যুক্ত খাবার রাখুন

কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন। এটি রক্ত ​​​​প্রবাহে কোলেস্টেরলের শোষণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। আপনি আপনার ডায়েটে কিডনি বিনস, ব্রাসেলস স্প্রাউটস, আপেল এবং নাশপাতি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

We’re now on Telegram – Click to join

২. প্রক্রিয়াজাত মাংস এড়িয়ে চলুন

আপনি যদি উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে চান, তাহলে পশুর চর্বি এড়িয়ে চলুন। প্রক্রিয়াজাত মাংস যেমন বোলোগনা, সালামি, পেপারনি, হট ডগ, রেডমিট, শূকরের মাংস, ভেড়ার মাংস বা গরুর মাংস এড়িয়ে চলুন। এছাড়াও চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য যেমন দুধ, পনির, ক্রিম এবং মাখন এড়িয়ে চলুন। এই খাবারগুলিতে প্রক্রিয়াজাত চর্বির সাথে উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে।

৩. ডায়েটে কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার রাখুন

অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে কম কার্বোহাইড্রেট খাওয়া ওজন কমাতে এবং হার্টের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে, তাই আপনার ডায়েটে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ ওটমিল, গোটা শস্য, মটরশুটি এবং ফল অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না। এর সাহায্যে, পেট দীর্ঘ সময়ের জন্য ভর্তি থাকে এবং বার বার খাওয়া এড়ানো যেতে পারে।

Read more:- হার্ট অ্যাটাক এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের মধ্যে পার্থক্য জেনে নিন

৪. নিরামিষ খাবার গ্রহণ করুন

বেশি বেশি নিরামিষ খাবার খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ জন্য মাংস, মুরগি, মাছ, ডিম, পনিরের মতো প্রাণী ভিত্তিক প্রোটিনের পরিবর্তে ডাল, টফু বা কুইনোয়ার মতো উদ্ভিদ ভিত্তিক প্রোটিন খাওয়া শুরু করুন।

৫. আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন

আপনার ওজন যদি খুব বেশি হয় বা আপনি স্থূলতার শিকার হন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওজন কমানোর চেষ্টা করুন। ওজন কমলে এলডিএল খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর মাধ্যমে আমরা স্থূলতার কারণে সৃষ্ট অন্যান্য মারাত্মক রোগও এড়াতে পারি।

এইরকম স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.