health

Black Coffee For Liver: লিভারের সমস্যায় ভুক্তভুগিদের কেন ব্ল্যাক কফি পান করা উচিত? এর উপকারিতা জেনে নিন

কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যদি নিয়মিত সঠিক পরিমাণে ব্ল্যাক কফি পান করা হয়, তাহলে লিভার সম্পর্কিত অনেক গুরুতর রোগের ঝুঁকি কমানো যায় (Black Coffee Benefits)।

Black Coffee For Liver: ব্ল্যাক কফি লিভারের সমস্যায় ভুক্তভুগিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী

 

হাইলাইটস:

  • প্রতিদিন দুই-তিন কাপ ব্ল্যাক কফি পান করলে লিভারের সমস্যার ঝুঁকি কমে
  • ব্ল্যাক কফি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়
  • এটি মস্তিষ্ক সম্পর্কিত অনেক রোগের ঝুঁকিও কমায়

Black Coffee For Liver: বেশিরভাগ মানুষই চা বা কফি দিয়ে তাদের দিন শুরু করেন। এটি তাৎক্ষণিক শক্তি এবং সতেজতা জোগায়। যদি আপনি কফি খেতে ভালোবাসেন, তাহলে এই খবর শুনে আপনি খুশি হবেন। কারণ ব্ল্যাক কফি লিভারের সমস্যায় ভুক্তভুগিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়। এক কাপ ব্ল্যাক কালো কফি ২.৪ ক্যালোরি সরবরাহ করে। এতে প্রায় কোনও প্রোটিন নেই। কার্বোহাইড্রেট বা ফ্যাটও নেই। আসুন জেনে নিই কেন লিভার রোগীদের ব্ল্যাক কফি পান করা উচিত। এর সুবিধা কী…

We’re now on WhatsApp – Click to join

লিভারের সমস্যায় ভুক্তভুগিদের কেন ব্ল্যাক কফি পান করা উচিত?

কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যদি নিয়মিত সঠিক পরিমাণে ব্ল্যাক কফি পান করা হয়, তাহলে লিভার সম্পর্কিত অনেক গুরুতর রোগের ঝুঁকি কমানো যায় (Black Coffee Benefits)। জনস হপকিন্সের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, প্রতিদিন দুই-তিন কাপ ব্ল্যাক কফি পান করলে লিভারের রোগের ঝুঁকি কমে। এটি মস্তিষ্ক সম্পর্কিত অনেক রোগের ঝুঁকিও কমায়। কফিতে অনেক কার্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

লিভারের জন্য ব্ল্যাক কফির উপকারিতা

কালো কফি পান করলে লিভারের সমস্যার ঝুঁকি কমানো যায়। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা লিভারকে প্রদাহ এবং ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ব্ল্যাক কফি পান করলে ফ্যাটি লিভার এবং লিভার সিরোসিসের মতো গুরুতর রোগও প্রতিরোধ করা যায়। গবেষণা অনুসারে, ব্ল্যাক কফি দীর্ঘস্থায়ী লিভার রোগের ঝুঁকি ৭১ শতাংশ কমাতে পারে। তাই এটি লিভারের সমস্যায় ভুক্তভুগিদের জন্য উপকারী বলে বিবেচনা করা হয়।

We’re now on Telegram – Click to join

ব্ল্যাক কফি পানের উপকারিতা:

১. লিভারে জমা হওয়া চর্বি কমে যায়।

২. লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যেতে পারে।

৩. লিভারের এনজাইম এবং প্রদাহ কমায়।

৪. হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

৫. টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

৬. পাচনক্রিয়া উন্নত করে।

৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৮. মস্তিষ্কের মনোযোগ বৃদ্ধি করে।

৯. শক্তি বৃদ্ধি করে।

Read more:- এই পানীয় প্রতিদিন খেলেই মুড থাকবে চাঙ্গা, কমবে দেহের ওজনও!

স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা সম্পর্কিত আরও প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button