EV charging stations in Kolkata: এবার সহজেই মিলবে কলকাতায় বৈদুতিক গাড়ি চার্জিং স্টেশন, আর কোনো সমস্যা হবে হবে না
তবে এবার দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট (TERI) চালু করলো একটি কমপ্রিহেনসিভ ইলেকট্রিক ভেহিকেল ড্যাশবোর্ড, এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কলকাতায় কোথায় কোথায় চার্জিং স্টেশন রয়েছে তা এবার সহজেই জানা যাবে।
EV charging stations in Kolkata: দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট শুরু করল একটি কমপ্রিহেনসিভ ইভি ড্যাশবোর্ড, এই ওয়েব পোর্টালে জানিয়ে দেবে শহরের কোথায় কোথায় চার্জিং স্টেশন রয়েছে
হাইলাইটস:
- বৈদুতিক গাড়ি কেনার কথা ভাবলেই প্রথমে মাথায় আসে শহরে ঠিক কোথায় চার্জিং স্টেশন রয়েছে
- তাই এবার বৈদুতিক গাড়ির চার্জিং সংক্রান্ত বিষয় জানার জন্য নির্দিষ্ট ওয়েব পোর্টাল শুরু করা হল
- কলকাতার পার্শবর্তী জেলাগুলির কথা মাথায় রেখেও গোটা বিষয়টি করা হয়েছে
EV charging stations in Kolkata: অনেকেই এখন একটা ইলেকট্রিক ভেহিকেল কেনার কথা ভাবেন। যেভাবে তেলের দাম বাড়ছে তাতে মধ্যবিত্তের পক্ষে আর সম্ভব হয়ে উঠছে না। কিন্তু তারপরেই মাথায় আসে বৈদুতিক গাড়ির জন্য তো চার্জিং পয়েন্ট প্রয়োজন। যদি রাস্তায় চার্জ শেষ হয়ে যায় তখন কী হবে?
We’re now on WhatsApp – Click to join
তবে এবার দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট (TERI) চালু করলো একটি কমপ্রিহেনসিভ ইলেকট্রিক ভেহিকেল ড্যাশবোর্ড, এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কলকাতায় কোথায় কোথায় চার্জিং স্টেশন রয়েছে তা এবার সহজেই জানা যাবে।
আসলে বৈদুতিক গাড়ি কেনার কথা ভাবলেই প্রথমে মাথায় আসে শহর কলকাতায় চার্জিং স্টেশন ঠিক কোথায় রয়েছে। কারণ ইভি-তে চার্জ ফুরোলে যেটা সবার আগে দরকার, সেটা হল একটি চার্জিং স্টেশন।
তাই এবার বৈদুতিক গাড়ির চার্জিং সংক্রান্ত বিষয় জানার জন্য নির্দিষ্ট ওয়েব পোর্টাল শুরু করা হল। প্রায় ২০৫০ পর্যন্ত সময়সীমা ধরে এটির সূচনা করা হয়েছে। কলকাতায় একটি এনার্জি কনক্লেভে এই পোর্টালটি শুরু করা হয়েছে। কলকাতার পার্শবর্তী জেলাগুলি, যেমন- হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার মতো জেলার কথা মাথায় রেখেও গোটা বিষয়টি করা হয়েছে।
We’re now on Telegram – Click to join
এই পোর্টালে প্রায় ১৬৬টি চার্জিং স্টেশনের কথা উল্লেখ করা থাকছে। মোটামুটি ১৫০০০ রেজিস্টার্ড বৈদুতিক গাড়ির কথা বলা হচ্ছে। তবে এছাড়াও অনেক রয়েছে। কারণ ২৫ কিমি প্রতি ঘণ্টায় চলে এমন ইভি এবং ই রিকশা এই তালিকার মধ্যে পড়ে না। পাওয়ার সাসটেনেবল এনার্জি ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এটি চালু করা হয়েছে। তবে বৈদুতিক গাড়ি চালকদের মতে কোথায় এই গাড়ির চার্জিং পয়েন্ট রয়েছে সেটা রাস্তাতেও চিহ্নিত করা প্রয়োজন, না হলে ভীষণ সমস্যা হয়।
আসলে বৈদুতিক গাড়ি এক পরিবেশবান্ধব যান। ইভি কেনার সময় প্রাথমিকভাবে খরচ কিছুটা বেশি হলেও পরে আর তেলের জন্য খরচ আলাদা খরচ হয় না। এর জেরে গাড়ি চালানোর খরচ অনেকটাই কমে। মূলত সেকারণেই অনেকে এখন বৈদুতিক গাড়ি কেনার দিকে পা বাড়াচ্ছেন। তাছাড়া এই ইভি পরিবেশের অতিরিক্ত ক্ষতি করে না। এই কারণেই গাড়ি কিনলে বৈদুতিক গাড়ি কেনার ব্যাপারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এখন সরকারের তরফেও বৈদুতিক বাস কেনা হচ্ছে। মূল সমস্যা হল বর্তমানে কতগুলি চার্জিং স্টেশন রয়েছে, আর থাকলেও কোথায় রয়েছে এবং সেগুলি কতটা কার্যকরী তা নিয়েও একধিক সংশয় রয়েই যায়।
রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।