Terror Attack Of Amarnath Yatra: সূত্র অনুযায়ী অমরনাথ যাত্রাকে টার্গেট করার জন্য পাকিস্তানে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে
হাইলাইটস:
- এই বছর, অমরনাথ যাত্রা ২৯শে জুন থেকে শুরু হবে এবং ১৯শে আগস্ট শেষ হবে
- জানা যাচ্ছে যে, এই সময় পাকিস্তান ভারতে হামলার পরিকল্পনা করছে
- জম্মুতেও অস্ত্র পাঠিয়ে আত্মঘাতী হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে
Terror Attack Of Amarnath Yatra: সূত্রের বিশ্বাস, অমরনাথ যাত্রাকে টার্গেট করার জন্য পাকিস্তানে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। খবর অনুযায়ী, লস্করের দুই নম্বর আমির আবদুল রেহমান মাক্কি লাহোর এবং বাহাওয়ালপুরে সর্বাধিক সংখ্যক অস্ত্র সরবরাহের জন্য মিটিং করেছিলেন। এই বৈঠকের এজেন্ডা ছিল অমরনাথ যাত্রা চলাকালীন গোটা রুটের বিভিন্ন জায়গায় হামলার জন্য জম্মু ও কাশ্মীরে অন্তত চারটি আমেরিকান তৈরি অস্ত্র পাঠানো।
জইশ-ই-মহম্মদ সন্ত্রাসবাদীদের দ্বিতীয় বৈঠকও হয়েছিল বাহাওয়ালপুরে। মুফতি আবদুল রউফ পাকিস্তানি আইএসআই ও সন্ত্রাসবাদীদের সহযোগিতায় এই বৈঠক পরিচালনা করেন। এতে জইশ-ই-মহম্মদের ওভারগ্রাউন্ড কর্মী এবং তথ্যদাতাদের অর্থায়ন করে সক্রিয় করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে শুধু উপত্যকার ভেতরে নয়, জম্মুতেও অস্ত্র পাঠিয়ে আত্মঘাতী হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।
We’re now on WhatsApp- Click to join
সংবাদ মাধ্যম এক্সক্লুসিভভাবে তথ্য পেয়েছে যে বর্তমানে পাকিস্তানের ১০টি কর্পস আশঙ্কা করছে যে ভারত শারীরিক আক্রমণ চালাবে এবং সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটিগুলি লক্ষ্য করবে।
ভারতের পক্ষ থেকে হুমকির কারণে, সংবাদ মাধ্যম তথ্য পেয়েছে যে পাকিস্তান সীমান্তে তার সৈন্যদের মোতায়েন বাড়িয়েছে – ৬৪৮ মুজাহিদ ব্যাটালিয়ন (বারোহ), ৬৫ ফ্রন্টিয়ার ফোর্স (তান্ডার)।
পাকিস্তানের ৪টি কর্পের ৫টি উইং রয়েছে যা বাহাওয়ালপুরে রয়েছে যা ভারতের অনুপগড়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। বলা হচ্ছে বাহাওয়ালপুরে জইশের সন্ত্রাসবাদী শিবির রয়েছে।
We’re now on Telegram- Click to join
পাকিস্তান সোরাহতে তার ৩১টি কর্পের ৫০ শাখায় তার ট্যাঙ্ক এবং কামানের সংখ্যা বাড়িয়েছে। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সূত্রগুলি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সতর্ক থাকার জন্য এবং হায়দ্রাবাদে পাকিস্তানি ৫ কর্পস এবং ১৮ পদাতিক ডিভিশনের সদর দপ্তরকেও জানিয়েছে।
Read More- সিকিমে প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে ভূমিধসে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের এবং আটকে পড়েছে প্রায় ২০০০ পর্যটক
এই সবগুলি স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে ভারতের নতুন মোদি সরকার ভারতীয় সেনাবাহিনীকে শারীরিক অভিযান চালাতে (ঘরে প্রবেশ করে সন্ত্রাসবাদীদের নির্মূল করতে বা পাকিস্তানের সামনের অবস্থানগুলিতে আক্রমণ) এবং যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করতে পারে (বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি রয়েছে। এর মানে হল যে তাদের কেউই গুলি চালাবে না, তবে জম্মু এবং কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের পাশাপাশি পাকিস্তান যে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড করছে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আশঙ্কা যে ভারতীয় সেনাবাহিনী সীমান্তে তার বন্দুক দিয়ে বা অ্যাকশনের মাধ্যমে এর জবাব দেবে)।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।
