Bangla News

Nepal Crisis: সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করা Gen Z-এর আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল না, কি বলছেন বিক্ষোভকারীরা?

বর্তমানে কাঠমান্ডুর জাতীয় ট্রমা সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে ৩৭ জন রোগী। এর মধ্যে ২০ বছর বয়সী লিজা অধিকারীও রয়েছেন। বিক্ষোভের প্রথম দিনেই নিউ বানেশ্বরে সংসদ ভবনের সামনে জেনারেল জেড বিক্ষোভের সময় তার হাতে গুলি লেগেছিল।

Nepal Crisis: নেপালে জেনারেল জেডের আন্দোলন নতুন প্রজন্মকে নতুন পথ দেখিয়েছে

হাইলাইটস:

  • নেপালে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠন Gen Z-কে আসার আলো দেখাচ্ছে
  • তবে সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করা Gen Z-এর আন্দোলনের উদ্দেশ্য, এমনই জানাচ্ছে আন্দোলনকারীরা
  • এই গত এক সপ্তাহে নেপালের একাধিক নামীদামি প্রতিষ্ঠানগুলিতে আগুন লাগানো হয়

Nepal Crisis: গত সোমবার থেকে সারা নেপালে যে জেনারেল জেড বিক্ষোভ শুরু হয়েছে তাতে কমপক্ষে ৫১ জন মারা গিয়েছেন এবং ১,৭৭১ জন আহত হয়েছেন। এই চরম অস্থিরতার সময় নেপালে সংসদ ভবন, সুপ্রিম কোর্ট, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়, অসংখ্য পুলিশ স্টেশন এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তি সহ অনেক নামীদামি প্রতিষ্ঠানগুলিতে আগুন লাগানো হয়।

We’re now on WhatsApp – Click to join

বর্তমানে কাঠমান্ডুর জাতীয় ট্রমা সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে ৩৭ জন রোগী। এর মধ্যে ২০ বছর বয়সী লিজা অধিকারীও রয়েছেন। বিক্ষোভের প্রথম দিনেই নিউ বানেশ্বরে সংসদ ভবনের সামনে জেনারেল জেড বিক্ষোভের সময় তার হাতে গুলি লেগেছিল।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Subhajit Majumder (@sj_being_travelerlives_)

হাসপাতালের বেডে শুয়ে ২০ বছর বয়সী লিজা বলেন, “আমি সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলিকে দুর্নীতি এবং অন্যায় বন্ধ করার জন্য সতর্ক করার জন্যই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলাম, আমরা সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করিনি, এমনকি আমাদের উদ্দেশ্যও ছিল না।”

লিজার সঙ্গে আহত আরও ৩৬ জন ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ৬ জন রোগীর স্বাস্থ্যের অবস্থা গুরুতর, তাদের আইসিইউতে রাখা হয়েছে এবং ৩ জন হাই-ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে রয়েছেন।

We’re now on Telegram – Click to join

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন যে, লিজা বিপদমুক্ত হলেও ভাঙা হাতের জন্য অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন। বিক্ষোভের পরবর্তী ঘটনাবলি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা লিজা বলেছেন যে, তিনি এমন কোনও মুখ চিনতেই পারেননি যারা এখন নিজেকে আন্দোলনের নেতা বলে দাবি করছেন।

লিজা বলেন যে, একজন টিকটককার বন্ধু বলেছিলেন যে তিনি অংশ নিতে চান এই বিক্ষোভে কিন্তু তার সঙ্গে যাওয়ার মতো কেউ নেই, তাই তিনি তার সাথে প্রতিবাদে অংশ নিয়েছিলেন। তারপর বিক্ষোভকারীরা সংসদ ভবনের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করার পর তার বন্ধু বাড়ি ফিরে আসেন।

Read more:- নেপালে অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন সুশীলা কার্কি, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে এমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়

লিজা বলেন, ‘‘আমাদের কোনও নেতা ছিল না কিংবা আমাদের কোনও নেতা হওয়ার ইচ্ছাও নেই, আমাদের এজেন্ডাই ছিনতাই করা হচ্ছে। আমরা কখনই রাজতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সংবিধান বাতিল, সংসদ ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। আমরা কেবল দুর্নীতিবাজ নেতাদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার জন্যই এই সংবিধান সংশোধন করতে চাই।”

এই রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button