Mamata Banerjee: বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর! ১৯৭ কোটি টাকা ঋণ মুকুব পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ লক্ষ কৃষকদের, কারা এই সুবিধা পাবেন? বিস্তারিত জেনে নিন
Mamata Banerjee: দেবীপক্ষে বড় ঘোষণা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর! কৃষকদের কোটি কোটি টাকার ঋণ ছাড় দেওয়ার ঘোষণা করলো রাজ্য সরকার
হাইলাইটস:
- বাংলা শস্য বীমা-র অধীনে কৃষকদের ১৯৭ কোটি টাকা ঋণ মুকুবের ঘোষণা করেছে রাজ্য
- মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ট্যুইট করে এ কথা জানিয়েছেন
- পশ্চিমবঙ্গের ২ লাখ ৪৬ হাজার কৃষক চলতি মরশুমে বৃষ্টির অভাবে ধান চাষ করতে পারেননি
Mamata Banerjee: দেবীপক্ষে বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কৃষকদের কোটি কোটি টাকার ঋণ মুকুব করার কথা জানাল রাজ্য সরকার। বাংলা শস্য বীমা-র অধীনে কৃষকদের ১৯৭ কোটি টাকা ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে রাজ্যের তরফে।
এ বছর বিক্ষিপ্ত বর্ষার জেরে নাজেহাল অবস্থা হয়েছে দেশবাসীর। কোথাও অতিবৃষ্টির কারণে বন্যা তো আবার কোথাও অনাবৃষ্টি, খরার কারণে ফসলের ক্ষতি ক্ষতি হয়েছে। চলতি বছরে বৃষ্টিপাতের ঘাটতির কারণে পশ্চিমবঙ্গে ধানের ফলন বিঘ্নিত হয়েছে। যার ফলে ঋণ নিয়ে চাষাবাদ করা লক্ষ লক্ষ চাষী ব্যাপক ভাবে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। তাঁদের জন্যই এবার বড় ঘোষণা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
We are releasing Rs.197 Cr to 2.46 Lakhs affected Farmers who could not sow paddy due to deficit rainfall. The claims have been finalized under Bangla Shasya Bima (BSB), which is a fully State Government funded crop Insurance scheme and we pay the entire premium amount. Farmers…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) October 17, 2023
অনাবৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া ধান চাষিদের ঋণ মুকুব করার সিদ্ধান্ত নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। নবান্নের তরফে পাওয়া খবর অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের ২ লাখ ৪৬ হাজার কৃষক চলতি মরশুমে বৃষ্টির অভাবের জন্য ধান চাষ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই বাংলা শস্য বীমা-র অধীনে কৃষকদের ১৯৭ কোটি টাকা ছাড়ের ব্যবস্থা করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার।
এক্ষেত্রে চাষীদের আর কোনও টাকা শোধ করতে হবে না। ২০১৯ সাল থেকে বাংলা শস্য বীমা চালু করেছে রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার এক্স মাধ্যমে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সুখবর জানান। কৃষি দফতর সূত্রে জানা গেছে, মূলত পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুরের একাংশ কৃষকরাই সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
রাজ্য সংক্রান্ত আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।