Kharga Drone: ভারতীয় সেনাবাহিনী তৈরি করল নিজস্ব ড্রোন! এই ড্রোনের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন
ভারতের খড়গা ড্রোন শত্রু এলাকায় ঢুকে ধ্বংস করবে। এটি ভারতের দেশীয় ড্রোন। এতে একটি ঘরোয়া ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে। এই মনুষ্যবিহীন ড্রোনটি লক্ষ্যে পৌঁছানোর পর ধ্বংস হয়ে যায়। ভারতীয় সেনাবাহিনী এই দেশীয় ড্রোন তৈরি করেছে। এ কারণে তাদের নামকরণ করা হয়েছে ‘খড়গা’ ড্রোন।
Kharga Drone: ভারতের ‘খড়গা’ ড্রোন হবে শত্রুর শত্রু, জানুন এর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার
হাইলাইটস:
- ভারতীয় সেনাবাহিনী ব্যবহার করবে ‘খড়গা’ নামের এক ধরনের ড্রোন
- ‘খড়গা’ গোয়েন্দা তথ্য ও নজরদারির জন্য ব্যবহৃত হবে
- এটি ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত বিস্ফোরক বহন করতে পারে
Kharga Drone: সময়ের সাথে সাথে স্বনির্ভর ভারতের মন্ত্র নিয়ে কাজ করছে দেশ। এই প্রেক্ষাপটে ভারতীয় সেনাবাহিনী নিজস্ব ড্রোন তৈরি করছে। যাতে প্রতিরক্ষা খাতে ভারত তার নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে পারে।
We’re now on WhatsApp- Click to join
ভারতের খড়গা ড্রোন শত্রু এলাকায় ঢুকে ধ্বংস করবে। এটি ভারতের দেশীয় ড্রোন। এতে একটি ঘরোয়া ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে। এই মনুষ্যবিহীন ড্রোনটি লক্ষ্যে পৌঁছানোর পর ধ্বংস হয়ে যায়। ভারতীয় সেনাবাহিনী এই দেশীয় ড্রোন তৈরি করেছে। এ কারণে তাদের নামকরণ করা হয়েছে ‘খড়গা’ ড্রোন।
We’re now on Telegram- Click to join
খড়গা ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত বিস্ফোরক বহন করতে পারে
সেনাবাহিনী তৈরি করেছে কামিকাজে অ্যারো সিস্টেম ‘খড়গা’ যা এক ধরনের ড্রোন। ‘খড়গা’ ব্যবহার করা হবে গোয়েন্দা তথ্য ও নজরদারির জন্য। যা ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত বিস্ফোরক বহন করতে পারে।
এটি গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম, নেভিগেশন সিস্টেম এবং ক্যামেরা দিয়ে সজ্জিত। ‘খড়গা’ এর রেঞ্জ প্রায় দেড় কিলোমিটার। এর বিশেষত্ব হল এটি কম ওজনে উচ্চ গতিতে পৌঁছাতে পারে। এর গতি প্রতি সেকেন্ডে ৪০ মিটার।
Read More- রাশিয়া কেন সিরিয়ায় যুদ্ধ করছে? পুরো খবরটি পড়ুন
খড়গা তৈরি করতে কত খরচ হয়?
‘খড়গা’ তৈরিতে খরচ হয়েছে মাত্র ৩০ হাজার টাকা। খড়গা মুহূর্তের মধ্যে শত্রু ঘাঁটি ধ্বংস করে দিতে পারে। এই বিশেষ ড্রোন রাডারের আওতায় আসে না। এর মানে শত্রুর কাছ থেকে লুকিয়ে তার লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে পারে। আসলে এটি এক ধরনের সুইসাইড ড্রোন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধেও এ ধরনের ড্রোন ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ধরনের বিশেষ ড্রোনের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।