Breaking News: নিখোঁজ বালককে পুনরুদ্ধার করল দিল্লি পুলিশ! ২০১৫ থেকে নিখোঁজ, ২০২৪-এ উদ্ধার করল দিল্লি পুলিশ
দিল্লির জাহাঙ্গীর পুরী থানা অপারেশন মিলাপের অধীনে ২১ বছর বয়সী নিখোঁজ ছেলেকে খুঁজে পেয়েছে। কিন্তু, এই ছেলেটিকে খুঁজে পেতে নয় বছর লেগেছে দিল্লি পুলিশের।
Breaking News: ২১ বছর বয়সী নিখোঁজ ছেলেটিকে উদ্ধার করেছে দিল্লি পুলিশ
হাইলাইটস:
- ৯ বছর আগে, ২০১৫ সালে নিখোঁজ হয়েছিল এক বালক
- ১২ বছর বয়সে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়ায় পুলিশের কাছে নিখোঁজ রিপোর্ট দায়ের করা হয়
- ২০২৪ সালে বালকটিকে উদ্ধার করেছে পুলিশ, এখন ‘অপারেশন মিলাপ’-এর আওতায়
Breaking News: ৯ বছর আগে দিল্লি থেকে নিখোঁজ হয়েছিল ১২ বছরের এক শিশু। পরিবারের সদস্যরা দিল্লি পুলিশের কাছে শিশুটির নিখোঁজ রিপোর্ট দায়ের করেছিলেন। একদিন হঠাৎ দিল্লি পুলিশের ফোন আসে। এ ফোন পাওয়ার পর কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দিল্লি পুলিশ তাড়াহুড়ো করে একটি দল তৈরি করে ইউপিতে চলে যায়। দিল্লি পুলিশ ইউপিতে পৌঁছলে ওই ছেলেটিকে দেখে হতবাক হয়ে যায়।
We’re now on WhatsApp- Click to join
দিল্লির জাহাঙ্গীর পুরী থানা অপারেশন মিলাপের অধীনে ২১ বছর বয়সী নিখোঁজ ছেলেকে খুঁজে পেয়েছে। কিন্তু, এই ছেলেটিকে খুঁজে পেতে নয় বছর লেগেছে দিল্লি পুলিশের। দিল্লি পুলিশের উত্তর-পশ্চিম জেলা পুলিশ ছেলেটির বাবা-মা এবং তার পুরো পরিবারকে একটি বড় উপহার দিয়েছে। কিন্তু, এই গল্পের পিছনে রয়েছে দিল্লি পুলিশের বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম।
এইভাবে পুনরুদ্ধার হয়েছিল:
১৬.১০.২০১৫ তারিখে জাহাঙ্গীর পুরী থানায় একটি শিশুর নিখোঁজ রিপোর্ট দায়ের করা হয়েছিল। নিখোঁজ হওয়ার সময় ছেলেটির বয়স ছিল ১২ বছর। এখন ছেলেটির বয়স ২১ বছর। দিল্লি পুলিশের উত্তর-পূর্ব ডিসিপি অভিষেক ধানিয়ার মতে, ‘১৬.১০.২০১৫ তারিখে, জাহাঙ্গীর পুরীতে এফআইআর নং ৯৩৭/২০১৫-এর অধীনে একজন নিখোঁজ নাবালকের রিপোর্ট করা হয়েছিল৷ বছরের পর বছর ধরে অক্লান্ত প্রচেষ্টা সত্ত্বেও দিল্লি পুলিশ মামলার সমাধান করতে পারেনি। তবে ‘অপারেশন মিলাপ’-এর উদ্যোগে এএসআই অশোক কুমার ও এএসআই সীমা নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছিলেন।
We’re now on Telegram- Click to join
১২ বছরে নিখোঁজ, ২১ বছরে উদ্ধার
ধনিয়া বলেন, ‘২০২৪ সালের ৩০শে নভেম্বর, নিখোঁজ ছেলেটির ইউপিতে থাকার খবর পেয়েছিল। স্থানীয় পুলিশ আধিকারিকদের সহায়তায় দিল্লি পুলিশের দল উত্তরপ্রদেশের নিধৌলি কালানের খাঙ্গেরুর, পুলিশ স্টেশনে পৌঁছেছে এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সেখানে পৌঁছেছে। এই দলে পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে এএসআই অশোক কুমার এবং এএসআই সীমার একটি নিবেদিত দল অন্তর্ভুক্ত ছিল। এতে জাহাঙ্গীর পুরী এসিপি ও এসএইচও অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। নয় বছর পর প্রেম চাঁদকে খুঁজে পেতে এএসআই অশোক কুমার ও এএসআই সীমার প্রাথমিক প্রচেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
Read More- ৩ বছরের বালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় ৬ বছর পর মৃত্যুদণ্ড পেলেন অভিযুক্ত!
‘অপারেশন মিলাপ’-এর অধীনে দিল্লি পুলিশের প্রতিশ্রুতি প্রকাশ পেয়েছে। এই অপারেশনের উদ্দেশ্য হল নিখোঁজ এবং অপহৃত ব্যক্তিদের তাদের পরিবারের সাথে পুনরায় মিলিত করা। দিল্লি পুলিশ প্রেম চন্দকে তার পরিবারের সঙ্গে মিলিত করেছে। দিল্লি পুলিশ ওই ছেলেকে আরও কাউন্সেলিং দিচ্ছে।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।