health

First Periods After Delivery: সন্তান প্রসবের পর মহিলাদের পিরিয়ড কেন দেরিতে আসে, জেনে নিন এর পিছনের আসল কারণ?

First Periods After Delivery: সন্তান প্রসবের পর মহিলাদের পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে

 

হাইলাইটস:

  • ডেলিভারির ৪-৬ সপ্তাহ পরে পিরিয়ড ফিরে আসা স্বাভাবিক
  • তবে অনেকের ক্ষেত্রে পিরিয়ড অনেক পড়ে আসে
  • কিন্তু কেন এমন সমস্যা হয়, জেনে নিন এই প্রতিবেদনে

First Periods After Delivery: একটি শিশুর জন্মের পর মহিলাদের পিরিয়ডের পরিবর্তন দেখা দেওয়াটা খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। কিছু মহিলাদের তো আবার অনেক বেশি ব্লিডিং হয় এবং অসম্ভব পেটে ব্যথা হয়। যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সন্তান জন্ম দেওয়ার পর কয়েক মাস পিরিয়ডের কিছু পরিবর্তন হলেও কিছু সময় পর তা আপনা-আপনিই সেরে যায়। কিন্তু এটাও সত্য যে, যে সব মহিলারা স্তন্যপান করান তাদের অনেক মাস পিরিয়ড হয় না।

We’re now on WhatsApp – Click to join

চিকিৎসকরা জানান, সন্তান জন্মের ৪-৬ সপ্তাহ পরে পিরিয়ড ফিরে আসা স্বাভাবিক। আপনি যদি আপনার শিশুকে বোতলের দুধ খাওয়ান তাহলে আপনার পিরিয়ড শীঘ্রই আসবে কিন্তু একজন মহিলা যদি বুকের দুধ খাওয়ান তাহলে তার পিরিয়ড দেরিতে আসবে।

সন্তান জন্মের পর মায়েরা যখন তাদের সন্তানদের স্তন্যপান করান, তখন তাদের পিরিয়ড দেরিতে শুরু হয়। আসলে স্তন্যপান করানোর কারণে, মহিলাদের শরীরে প্রোল্যাক্টিন হরমোনের নিঃসরণ ঘটে। এই হরমোন ওভুলেশন প্রক্রিয়াকে অনেকাংশে প্রভাবিত করে। যার কারণে পিরিয়ড আসতে দেরি হয়। যে মহিলারা বুকের দুধ খাওয়ান তাদের ডেলিভারি হওয়ার ৬ মাস পর্যন্ত পিরিয়ড হয় না। বাচ্চা যখন দুধ খাওয়া শুরু করার করে তখন, মহিলাদের শরীরে প্রোল্যাক্টিনের উৎপাদন হ্রাস পায় এবং তারপর পিরিয়ড শুরু হয়।

We’re now on Telegram – Click to join

এদিকে প্রসবের পর মহিলাদের শরীর খুব দুর্বল হয়ে পড়ে যার কারণে পিরিয়ড আসতে দেরি হয়। এমনকি অভ্যন্তরীণ দুর্বলতার কারণেও অনিয়মিত পিরিয়ড হয়। এই পরিস্থিতিকে কখনই হালকা ভাবে নেওয়া উচিত নয়। আপনারও যদি অনিয়মিত পিরিয়ড হয়, আপনার অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

চিকিৎসকের পরামর্শ – 

Read more:- ঋতুস্রাবের সময় শ্যাম্পু করা কি আদেও নিরাপদ? আসল সত্য জানতে সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি পড়ুন

অনেক সময়, মহিলারা স্বাভাবিক ডেলিভারির কারণে অন্যান্য চিকিৎসাজনিত সমস্যায় ভোগেন। উদাহরণস্বরূপ, PCOS বা এন্ডোমেট্রিওসিসের মতো রোগগুলি একজন মহিলার পিরিয়ডকে প্রভাবিত করে। যদি কোনও মহিলার এই ধরণের রোগ থাকে তবে তার মাসিক বিলম্বিত হতে পারে। তবে অত্যধিক বিলম্ব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক প্রমাণিত হতে পারে।

এইরকম স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button