Honda Fireblade: হাওয়ার সাথে ছুটবে! স্পোর্টস বাইকের বাজার কাঁপাতে হাজির নতুন হন্ডা ফায়ারব্লেড
Honda Fireblade: বাইক-প্রেমীদের জন্য খুশির খবর, একটি স্পোর্টস বাইক নিয়ে হাজির হয়েছে হন্ডা
হাইলাইটস:
- বেশ কিছু আপডেটেড ফিচার্স নিয়ে হাজির হয়েছে হন্ডা ফায়ারব্লেড
- হন্ডার সুপার স্পোর্টস সিবিআর সিরিজের অন্যতম মডেল কিনতে ভারতীয় মুদ্রায় ঠিক কত টাকা খরচ হবে জানেন?
- আসুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক এই স্পোর্টস বাইক সম্পর্কে
Honda Fireblade: 2024 হন্ডা সিবিআর1000আরআর (CBR1000RR)-র ফায়ারব্লেড লঞ্চ হয়ে গেল। নতুন আপডেট নিয়ে বাজারে এসেছে এই বাইক। বিশ্ব বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে হন্ডা ফায়ারব্লেড বাইকের। সেই বাইকেরই নতুন আপডেট SP ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ করেছে হন্ডা। আসুন জেনে নেওয়া যাক বাইক সম্পর্কে আকর্ষণীয় কিছু ফিচার্স এবং এর দাম সম্পর্কে।
স্টাইলিংয়ের ক্ষেত্রে বাইকে নতুন ডিজাইনের উইংলেট ছাড়া খুব বেশি বদল আসেনি। কারণ বাইকের স্পোর্টি লুক ও অ্যারোডাইনামিকই এটির প্রধান আকর্ষণ। বাইকের বেস মডেলে কালো রঙের USD সাসপেনশন রয়েছে। অন্যদিকে SP ভ্যারিয়েন্টে গোল্ডেন USD সাসপেনশন দেওয়া হয়েছে।
শোনা যাচ্ছে, 2024 ফায়ারব্লেড হন্ডার প্রথম মোটরসাইকেল যেখানে টু মোটর থ্রটল বু ওয়্যার সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এটি থ্রটল ভালভ খোলা এবং বন্ধ করা এবং ডুয়াল সিলিন্ডারের কাজে সাহায্য করবে। বাইকটির অন্যান্য মেকানিক্যাল পার্টসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এই সিস্টেমটি কাজ করবে।
হন্ডা কোম্পানির দাবি, বিশেষ করে এই বাইকে মাঝারি স্পিডেও ভালো অ্যাকসেলারেশন পাওয়া সম্ভব। সেই সঙ্গে বাইকের উপর ভালো নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত ইঞ্জিন ব্রেকিংও পাওয়া যাবে।
এই বাইকের বেস মডেল এবং SP ভ্যারিয়েন্ট দুই বাইকেই 999 সিসি লিকুইড কুল্ড 4 ভালভ 4 সিলিন্ডার ইঞ্জিন রয়েছে যা সর্বোচ্চ 218 হর্সপাওয়ার এবং 113 এনএম টর্ক উৎপন্ন করতে সক্ষম। এর সাথে রয়েছে 6 স্পিড গিয়ারবক্স। এই বাইকের মাইলেজ 15.4 কিমি প্রতি লিটার এবং এর কার্ব ওয়েট 200 কিলোগ্রাম।
We’re now on WhatsApp – Click to join
Honda CBR1000RR-র বাইকের সর্বোচ্চ গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় ছিল 299 কিমি। ফলে 0 থেকে 100 কিমি প্রতি ঘণ্টা গতি তুলতে এই বাইকটি সময় নেয় প্রায় 2.9 সেকেন্ড। এই বাইকের সামনে দুটি ডিস্ক ব্রেক রয়েছে এবং পিছনে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হয়েছে। সঙ্গে ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেক সিস্টেমও রয়েছে। এর ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি 16.1 লিটার।
https://www.instagram.com/reel/C35O14qMrgY/?igsh=bmN3b2p0amg4OGsz
ফিচার হিসেবে বাইকে রয়েছে ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট কনসোল (স্পিডোমিটার, ওডোমিটার, ট্রিপমিটার, টেকোমিটার), LED লাইটিং, ABS লাইট, USB চার্জিং পোর্ট প্রভৃতি।
বাইকের দাম কত?
আপাতত জাপানে এই আপডেটেড স্পোর্টস বাইক লঞ্চ হয়েছে। যার দাম রাখা হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় 13.75 লক্ষ টাকা থেকে 15.75 লক্ষ টাকা। ভারতে এই মোটরসাইকেল লঞ্চ হবে কিনা তা এখনও কোম্পানির তরফে জানানো হয়নি। স্পোর্টস বাইকের বাজারে এই বাইককে টক্কর দিতে পারে Yamaha YZF R-1, Suzuki GSX-R1000R, Aprilia RSV45, Kawasaki Ninja ZX-10R-র মত বাইকগুলি।
গাড়ি ও বাইক সংক্রান্ত আরও প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।