Bangla News

Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণের নেপথ্যে কি মাসুদ আজহারের জঙ্গি সংগঠন রয়েছে? হামলার আগে ঘাতক গাড়িটি সুনহেরি মসজিদের সামনে ৩ ঘণ্টা দাঁড়িয়েছিল

Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে একের পর এক চঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসছে

হাইলাইটস: 

  • দিল্লি বিস্ফোরণ নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা দেশকে
  • রাজধানীর বুকে এমন একটি ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় শোকস্তব্ধ দেশবাসী
  • এই বিস্ফোরণের পিছনে জইশ-ই-মহম্মদের হাত রয়েছে?

Delhi Blast: দিল্লির লালকেল্লার সামনে ভয়াবহ বিস্ফোরণে এখনও পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে এই হামলা সত্যিই কোনও জঙ্গি হামলা কিনা সে বিষয়ে স্পষ্টভাবে কিছু না জানানো হয়নি। তবে তদন্তের গতিপথ সে দিকে এগোচ্ছে তা ইঙ্গিত করছে। সূত্রের খবর, গতকাল সন্ধ্যায় ওই ভয়াবহ হামলার নেপথ্যে রয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ। শুধু তাই নয়, বিস্ফোরণের আগে ঘাতক গাড়িটি প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে ছিল দিল্লির বুকে অবস্থিত সুনহেরি মসজিদের সামনে।

We’re now on WhatsApp – Click to join

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে নেমে একাধিক সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন যে, গতকাল সন্ধ্যায় বিস্ফোরণের আগে বিকেল ৪টের দিকে এই ঘাতক গাড়িটি (i-20) প্রবেশ করে সুনহেরি মসজিদের পার্কিং লটে। সেখানে প্রায় তিন ঘণ্টা ছিল গাড়িটি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছেন পার্কিং লট থেকে বেরনোর সময় গাড়িতে মাত্র একজনই ছিল। সেই মেট্রো স্টেশনের সামনে গাড়িটি চালিয়ে এনে বিস্ফোরণ ঘটায়।

We’re now on Telegram – Click to join

একজন শীর্ষ তদন্তকারী আধিকারিক বলেন, সম্ভবত গাড়ির পেছনের অংশ থেকেই এই বিস্ফোরণটি ঘটেছে। এনএসজি এবং এফএসএল টিমের তদন্ত রিপোর্টেই স্পষ্ট হবে এটি ঠিক কী ধরনের বিস্ফোরণ ছিল। তবে বিস্ফোরণস্থল এবং দেহগুলি যেভাবে পুড়ে গিয়েছে তাতে অনুমান করা হচ্ছে আইইডি বা ওই ধরনের কোনও বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছিল। যে ধরণের হামলা হয়েছে তা দেখে তদন্তকারীরা অনুমান করছেন যে, এর নেপথ্যে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের হাত রয়েছে। আসলে এভাবে গাড়ি বোমা ব্যবহার করে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ জইশের পরিচিত হামলার ছক।

Read more:- ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল দিল্লি, এর সাথে কারা জড়িত? বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত শুরু করেছে

এদিকে ঘাতক গাড়ির সূত্র ধরে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ২ জনকে। তদন্তে জানা যাচ্ছে, যে i-20 গাড়ি বিস্ফোরণে ব্যবহৃত হয় সেটি ২০১৩ সালের হুন্ডাই মডেল। গুরুগ্রামের বাসিন্দা সলমনের নামে রেজিস্টার ছিল। প্রায় দেড় বছর আগে গাড়িটি তিনি দিল্লির বাসিন্দা দেবেন্দ্রকে বিক্রি করেন। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, সলমন ও দেবেন্দ্র দু’জনকেই হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। এর পর জানা যাচ্ছে, গাড়িটি তিন হাত ঘুরে পৌঁছেছে পুলওয়ামার তারিকের কাছে।

এই রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button