Business

Mahindra Vision T vs Thar Roxx: Thar Roxx নাকি Vision T, কোন গাড়িটি ফিচার্স এবং ডিজাইনের দিক থেকে ভালো? এখানে জানুন

Thar Roxx পুরনো ল্যাডার ফ্রেম প্ল্যাটফর্মে তৈরি। অন্যদিকে Vision T নতুন NU_IQ মনোকোক প্ল্যাটফর্মে তৈরি করা হয়েছে। এর অর্থ হল Vision T-তে আরও জায়গা থাকবে। এর প্যাকেজিং আরও ভালো হবে এবং কেবিন আরও ব্যবহারিক হবে।

Mahindra Vision T vs Thar Roxx: মাহিন্দ্রা Vision T লঞ্চ করেছে, জেনে নিন Thar Roxx এবং Vision T-এর মধ্যে কি কি পার্থক্য রয়েছে

হাইলাইটস:

  • সম্প্রতি মাহিন্দ্রা Vision T হাজির করেছে
  • এই গাড়িকে ভবিষ্যতে একটি বৈদ্যুতিক Thar হিসেবে লঞ্চ করা হতে পারে
  • এই গাড়িটি বর্তমানের Thar Roxx-এর থেকে কতটা আলাদা?

Mahindra Vision T vs Thar Roxx: মাহিন্দ্রা তার অফ-রোডিং গাড়ির জন্য পরিচিত এবং Thar হল এই কোম্পানির সবচেয়ে জনপ্রিয় গাড়ি। এখন কোম্পানিটি Vision T হাজির করেছে, যেটি ভবিষ্যতের বৈদ্যুতিক থার হিসেবেও মনে করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হল এটি বর্তমানের Thar Roxx-এর থেকে কতটা আলাদা? আসুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

We’re now on WhatsApp – Click to join

আর্কিটেকচার কেমন?

Thar Roxx পুরনো ল্যাডার ফ্রেম প্ল্যাটফর্মে তৈরি। অন্যদিকে Vision T নতুন NU_IQ মনোকোক প্ল্যাটফর্মে তৈরি করা হয়েছে। এর অর্থ হল Vision T-তে আরও জায়গা থাকবে। এর প্যাকেজিং আরও ভালো হবে এবং কেবিন আরও ব্যবহারিক হবে।

We’re now on Telegram – Click to join

সাইজ এবং ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা

সাইজের কথা বলতে গেলে, Vision T প্রায় Roxx এর মতোই বড়। পার্থক্য হলো Vision T এর হুইলবেস লম্বা হবে, যা কেবিনে জায়গা বাড়াবে। তা সত্ত্বেও, Vision T এর টার্নিং রেডিয়াস Roxx এর তুলনায় কম হবে, যার অর্থ ছোট জায়গায় ঘোরানো সহজ হবে। ড্রাইভিং অভিজ্ঞতাও আগের তুলনায় ভিন্ন এবং আধুনিক মনে হবে।

স্টাইলিং এবং ডিজাইন আপডেট

Vision T-এর ডিজাইন Roxx-এর তুলনায় আরও আধুনিক হবে। এতে গোলাকার হেডল্যাম্পের পরিবর্তে নতুন হেডলাইট সেটআপ এবং স্প্লিট গ্রিল রয়েছে। তবে এর কোয়ার্টার গ্লাস এরিয়া Roxx-এর মতোই এবং উচ্চতাও প্রায় একই রকম, শক্তিও কম। এটি এর অফ-রোড পরিচয় বজায় রাখবে, তবে স্টাইলটি আরও আধুনিক হবে।

Read more:- এই দিনে Amazon এবং Flipkart-এ শুরু হবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল, এই স্মার্টফোনগুলিতে পাবেন সবচেয়ে বড় ডিসকাউন্ট

ইন্টেরিয়র এবং টেকনোলজি

Vision T-এর ইন্টেরিয়র Roxx থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হবে। এতে একটি বড় পোর্ট্রেট টাচস্ক্রিন থাকবে, তবে এর সাথে ফিজিক্যাল সুইচগিয়ারও থাকবে যাতে ব্যবহারকারীরা অফ-রোডিং করার সময় আরাম করতে পারেন। এটি একটি কনসেপ্ট কারের মতো অনুভূতি দেবে এবং থারকে আগের তুলনায় আরও হাই-টেক করে তুলবে। আপনাকে জানিয়ে রাখি যে Vision T ভবিষ্যতে একটি বৈদ্যুতিক থার হিসেবে লঞ্চ করা হতে পারে। এতে ডুয়াল মোটর এবং AWD (অল-হুইল ড্রাইভ) সেটআপ থাকবে, যা এটিকে দুর্দান্ত অফ-রোড ক্ষমতা দেবে। একই সাথে, Thar Roxx তার বিদ্যমান ICE ইঞ্জিনের সাথেই চলবে।

যানবাহন সংক্রান্ত আরও প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button