Bangla News

Pahalgam Terrorist Attack: পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার মাস্টারমাইন্ড কী তাবড় লস্কর কমান্ডার সইফুল্লা কসুরি? রিপোর্টে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য

গোয়েন্দা সূত্র উল্লেখ করে ‘ইন্ডিয়া টুডে’র এক রিপোর্ট বলছে, পহেলগাঁও হামলায় ৫-৬ জন জঙ্গি ছিল। ইতিমধ্যেই একজন জঙ্গির ছবি প্রকাশ্যে আসতেও শুরু করেছে। অন্যদিকে জঙ্গিদের খোঁজে কাশ্মীর জুড়ে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে সেনা।

Pahalgam Terrorist Attack: পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার দায় ইতিমধ্যেই স্বীকার করে নিয়েছে জঙ্গি সংগঠন ‘দ্য রেসিডেন্ট ফ্রন্ট’

 

হাইলাইটস:

  • হিন্দু হওয়ার জন্য গতকাল পহেলগাঁওয়ে গুলি করে হত্যা করা হয় ২৮ জন নিরীহ পর্যটককে
  • এই হত্যালীলা চালায় ‘দ্য রেসিডেন্ট ফ্রন্ট’
  • এই হত্যার পিছনে উঠে এসেছে লস্করের তাবড় কমান্ডার সইফুল্লা কসুরির নাম

Pahalgam Terrorist Attack: পহেলগাঁওতে জঙ্গি হামলা ঘিরে উঠে আসছে একের পর এক হাড়হিম করা গোয়েন্দা রিপোর্ট। সেই সঙ্গে উঠছে সইফুল্লা কসুরির নাম। সূত্রের খবর, গোটা উপত্যকা জুড়ে এই জঙ্গি তাবড় লস্কর কমান্ডার হিসাবেই পরিচিত। প্রসঙ্গত, পহেলগাঁওতে জঙ্গি হামলার দায় ইতিমধ্যেই স্বীকার করেছে ‘দ্য রেসিডেন্ট ফ্রন্ট’। এই সংগঠন লস্কর-ই-তইবার ছায়ায় বেড়ে উঠেছে ভূস্বর্গ কাশ্মীরে। আর এই সইফুল্লা কসুরি হল, লস্করের তাবড় কমান্ডার।

We’re now on WhatsApp – Click to join

গোয়েন্দা সূত্র উল্লেখ করে ‘ইন্ডিয়া টুডে’র এক রিপোর্ট বলছে, পহেলগাঁও হামলায় ৫-৬ জন জঙ্গি ছিল। ইতিমধ্যেই একজন জঙ্গির ছবি প্রকাশ্যে আসতেও শুরু করেছে। অন্যদিকে জঙ্গিদের খোঁজে কাশ্মীর জুড়ে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে সেনা। যে ৫-৬ জন জঙ্গি এই রক্ত-তাণ্ডব চালিয়েছে নিরীহ হিন্দু পর্যটকদের ওপর, তাদের মধ্যে বেশিরভাগ জঙ্গিই নাকি সীমান্ত পার থেকে এসেছে। জানা যাচ্ছে, হাফিজ সইদ ঘনিষ্ঠ জঙ্গি সইফুল্লা কসুরিই নাকি ভারতের বুকে এই হামলার ছক কষেছে। এছাড়াও গোয়েন্দা সূত্রে খবর, তার সঙ্গে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর থেকে আরও জুই জঙ্গি যোগ দিয়েছিল এই হামলায়।

We’re now on Telegram – Click to join

এদিকে বেশ কিছু মিডিয়া রিপোর্ট দাবি করছে, পহেলগাঁওয়ের যে এলাকায় গতকাল হামলা চলেছে, সেখানে এপ্রিলের শুরু থেকেই রেইকি করে জঙ্গিরা। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই হামলার নেপথ্যে POK থেকে জঙ্গিরা এসেছিল। রিপোর্টে আরও বলা হচ্ছে, ভূস্বর্গে এখনও ৭০-র মতো বিদেশি জঙ্গি রয়েছে। তবে অনুপ্রবেশ রোধে ভারতীয় সেনার তরফে একাধিক তৎপরতা নেওয়া হচ্ছে। তবে তা সত্ত্বেও বহু জঙ্গি ভারতের সীমানায় ঢুকে ইতিমধ্যে গা ঢাকা দিয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।

Read more:- হিন্দু হওয়ার অপরাধে গুলি করে হত্যা করা হয় ২৮ জন পর্যটককে, পহেলগাঁওয়ে হামলার পিছনে টিআরএফের ভূমিকা কী? কী ভাবে তৈরি হয়েছিল এই সন্ত্রাসী সংগঠন?

রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই হত্যাকাণ্ড চালাতে জঙ্গিরা AK47-এর সাহায্য নিয়েছিল। বহু আহতদের পরিজনরা বলছেন, তাদের আপনদের দূর থেকে টার্গেট করে গুলি করা হয়েছে। অনেকে আবার বলছেন জঙ্গিদের হাতে ছিল অটোমেটেড বন্দুক। যার ফলে প্রশ্ন উঠছে, কাশ্মীরের বুকে এই অস্ত্র জঙ্গিদের কাছে কীভাবে আসছে? তবে কী পর্যটকদের জন্য নিরাপদ নয় কাশ্মীর? সেই সঙ্গে প্রশ্ন রয়েছে সইফুল্লা কসুরিকে নিয়েও। এই সইফুল্লা কসুরি এখন কোথায় গা ঢাকা দিয়েছেন? সব মিলিয়ে বলা যায়, পহেলগাঁওয়ের ঘটনা ইতিমধ্যে নানান প্রশ্ন তুলতে শুরু করে দিয়েছে।

এই রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button