Tips For Bikers: শিলিগুড়ি থেকে ভাড়া বাইকে যেতে পারেন পাহাড়ে, কিন্তু কত খরচ, কী কী নথি প্রয়োজন জানতে চান?
নিজের বাইক না থাকলেও বর্তমানে অনেকেই বাইক ভাড়া নিয়ে ঘুরতে যেতে চান পাহাড়ে। তবে খরচ কেমন তা তাদের জানা নেই। আপনিও যদি ভাড়া বাইকে পাহাড় ঘুরতে চান, তবে বিস্তারিত জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।
Tips For Bikers: কেন কষ্ট করে কলকাতা থেকে বাইকে চড়ে পাহাড় যাবেন? যখন শিলিগুড়িতে আছেন বাইক রেন্টে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ
হাইলাইটস:
- বাইকে চড়ে পাহাড়ে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে?
- শিলিগুড়ি থেকে ভাড়া বাইকে যেতে পারেন পাহাড়
- কিন্তু কি ভাবে তা সম্ভব, জানতে সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি পড়ুন
Tips For Bikers: বাইক নিয়ে পাহাড়ে যাওয়া প্রতিটি বাইকপ্রেমীরই স্বপ্ন। অনেকে সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন তো আবার কেউ শুরুতেই হোঁচট খান। আসলে কলকাতা থেকে বাইকে নর্থ বেঙ্গল বা সিকিম যাওয়া মুখের কথা নয়। সেই সঙ্গে যথেষ্ট সময় সাপেক্ষও ব্যাপার। তা বলে কি বাইকে চড়ে পাহাড়ে উঠার স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবে?
We’re now on WhatsApp – Click to join
নিজের বাইক না থাকলেও বর্তমানে অনেকেই বাইক ভাড়া নিয়ে ঘুরতে যেতে চান পাহাড়ে। তবে খরচ কেমন তা তাদের জানা নেই। আপনিও যদি ভাড়া বাইকে পাহাড় ঘুরতে চান, তবে বিস্তারিত জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।
ভাড়া বাইক নিয়ে দার্জিলিং বা সিকিম যেতে চাইলে কলকাতা থেকে আর বাইক ভাড়া নেওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ এখন শিলিগুড়িতেই এমন অনেক জায়গা রয়েছে যেখানে বাইক রেন্ট সার্ভিসের ব্যবস্থা আছে। খুব বেশি খরচও পড়বে না। শুধু বাইক না, আশেপাশে ঘোরার জন্য স্কুটি পেয়ে যাবেন এখানে। তবে তার আগে ট্রেনে, বাসে কিংবা প্লেনে চেপে আসতে হবে শিলিগুড়ি।
We’re now on Telegram – Click to join
কত খরচ?
নর্থ বেঙ্গলের বিভিন্ন বাইক রেন্টাল সার্ভিস থেকে বাইক ভাড়া নিলে খরচ পড়ে –
• স্কুটি ভাড়া নিলে দিন প্রতিদিন খরচ পড়ে ৫০০-৮০০ টাকার আশেপাশে।
• পালসার কিংবা ইয়ামাহার ১৫০-২২০ সিসির বাইক নিলে তার খরচ পড়ে প্রতিদিন ১০০০-১২০০ আশেপাশে।
• রয়্যাল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০-এর খরচ ১৩০০-১৪০০ টাকার আশেপাশে।
• রয়্যাল এনফিল্ড হিমালয়ানের খরচ প্রায় ১৫০০-২০০০ টাকার আশেপাশে।
• অ্যাভেঞ্জার ২৫০ সিসি ভাড়া নিলে খরচ পড়ে ১২০০-১৩০০ টাকা আশেপাশে।
কোন কোন নথি প্রয়োজন?
যে বাইকই ভাড়া নিন না কেন, সঙ্গে রাখতে হবে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স। এছাড়া সিকিউরিটি মানি বাবদ যে সেন্টার থেকে বাইক ভাড়া নিচ্ছেন সেখানে জমা রাখতে হবে প্রায় ২০০০- ৪০০০ টাকার মতো। বাইকের যদি কোনো ক্ষতি না হলে তবে আপনি পুরো টাকাই ফেরত পেয়ে যাবেন। তবে সঙ্গে আইডি প্রুফও রাখতে হবে। এখানকার বেশিরভাগ বাইকে জিপিএস ট্র্যাকারও লাগানো থাকে।
কোথায় যেতে পারেন?
কাছাকাছি যাওয়ার প্ল্যান করলে গজলডোবা অথবা নকশালবাড়ি ঘুরে আসতে পারেন। এছাড়াও দার্জিলিং, কালিম্পং, দাওয়াইপানি, লামাহাটা, তাবাকোশি, সিটং, বিজনবাড়ি, অহলদাড়া, রামধুরা ছাড়াও যেকোনও জায়গাতেই আপনি বাইকে চড়ে পৌঁছতে পারেন। আপনি যদি বাইক চালাতে পারদর্শী হন, তবে সোজা চলে যান সিকিম। সিল্ক রুটের রাস্তা ধরে বাইক চালানোর মতো সুখ এ জীবনে আর পাবেন না।
এই রকম ভ্রমণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।