Technology

New Technology: যদি ২০৩০ সালের মধ্যে এই ৭টি প্রযুক্তি পৃথিবীতে চালু হয়, তাহলে অকল্পনীয় কিছু ঘটবে, প্রতিবেদনটি পড়ুন

আগামী বছরগুলিতে এমন প্রযুক্তি দেখা যাবে যা কেবল আমাদের কাজকে সহজ করবে না বরং আমাদের চিন্তাভাবনা এবং বিশ্বের সাথে সংযোগ স্থাপনের পদ্ধতিকেও সম্পূর্ণরূপে বদলে দেবে।

New Technology: আগামী বছরগুলিতে এমন প্রযুক্তি দেখা যাবে যা আমাদের কাজ, চিন্তাভাবনা এবং বিশ্বের সাথে সংযোগ স্থাপনের পদ্ধতিকেও সম্পূর্ণরূপে বদলে দেবে

 

হাইলাইটস:

  • বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি খুব দ্রুত উন্নতি করছে
  • প্রতিদিনই কিছু না কিছু নতুন আবিষ্কার হচ্ছে যা আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলছে
  • আগামী বছরগুলিতে এমন প্রযুক্তি দেখা যাবে যা কেবল আমাদের কাজ, চিন্তাভাবনা এবং বিশ্বের সাথে সংযোগ স্থাপনের পদ্ধতিকেও বদলে দেবে

New Technology: আজ প্রযুক্তি এত দ্রুত উন্নতি করছে যে প্রতিদিনই কিছু না কিছু নতুন আবিষ্কার হচ্ছে যা আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলছে। আগামী বছরগুলিতে এমন প্রযুক্তি দেখা যাবে যা কেবল আমাদের কাজকে সহজ করবে না বরং আমাদের চিন্তাভাবনা এবং বিশ্বের সাথে সংযোগ স্থাপনের পদ্ধতিকেও সম্পূর্ণরূপে বদলে দেবে। আসুন জেনে নিই ২০৩০ সালের মধ্যে কোন নতুন প্রযুক্তি আসতে পারে।

We’re now on WhatsApp – Click to join

Robots Making Decisions

তথ্য অনুযায়ী, ভবিষ্যতে রোবটরা কেবল মানুষের কাজই অনুকরণ করবে না, বরং নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। কারখানা, হাসপাতাল এবং লজিস্টিকসের মতো ক্ষেত্রে, এমন স্মার্ট রোবট তৈরি করা হচ্ছে যা পরিবেশ বুঝতে পারে এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। Statista এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী রোবোটিক্স বাজার ২৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।

Spatial Computing

স্প্যাশিয়াল কম্পিউটিং মানে ডিজিটাল জগৎকে আমাদের বাস্তব জগতের সাথে এমনভাবে একত্রিত করা যাতে উভয়ের মধ্যে পার্থক্য না থাকে। এতে সেন্সর, ক্যামেরা এবং অনেক উন্নত প্রসেসিং ব্যবহার করা হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে, এর বাজার ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। এটি গেমিং, ভার্চুয়াল মিটিং এবং রিমোট ওয়ার্কিংয়ের মতো ক্ষেত্রগুলিতে একটি বড় পরিবর্তন আনবে।

AI to AI Communication

আজ, আমরা চ্যাটবট বা ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টের মাধ্যমে AI এর সাথে কথা বলি। কিন্তু ভবিষ্যতে, এআই সিস্টেমগুলি একে অপরের সাথে কথা বলবে। হ্যাঁ, ভবিষ্যতে, AI-কে কোনও মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই একে অপরের সাথে কথা বলতে দেখা যাবে, যেমন ডেলিভারি ড্রোনগুলি নিজেদের মধ্যে আবহাওয়া বা ট্র্যাফিক তথ্য ভাগ করে তাদের রুট পরিবর্তন করতে পারবে।

We’re now on Telegram – Click to join

AI TRiSM

বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। AI TRiSM হল একটি নতুন দিক যা AI সিস্টেমের ঝুঁকি যেমন পক্ষপাত, গোপনীয়তা লঙ্ঘন এবং নিরাপত্তা ত্রুটিগুলি মূল্যায়ন করে তুলবে এবং সেগুলির সমাধান খুঁজে বের করবে। এটি আগামী সময়ে কোম্পানিগুলির জন্য খুবই কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।

Quantum Computing Integration

কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এমন একটি প্রযুক্তি যা নিমেষেই অত্যন্ত জটিল সমস্যা সমাধান করতে পারে। এআই-এর সাথে একত্রিত হলে, ডেটা প্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতা বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। অনুমান করা হচ্ছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে এর বাজারের মূল্য ১৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি হতে পারে। এটি অর্থ, স্বাস্থ্য এবং সাইবার নিরাপত্তার মতো ক্ষেত্রগুলিকে সম্পূর্ণরূপে বদলে দিতে পারে।

Edge Computing with 5G/6G Networks

এজ কম্পিউটিং মানে হল যেখান থেকে ডেটা নেওয়া হয়েছে, সেই জায়গাতেই ডেটা প্রসেস করা, যার অর্থ কম সময়ে দ্রুত কাজ করা যাবে। যখন এটি 5G এবং পরবর্তীতে 6G নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত হবে, তখন রিয়েল-টাইম এক্সপেরিয়েন্স আরও উন্নত হবে। এটি আপনার ডিভাইসগুলিকে ইন্টারনেট ছাড়াই দ্রুত এবং স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।

Read more:- কোথা থেকে কিনবেন অ্যাপলের সবচেয়ে সস্তা iPhone 16e? টাকা বাঁচাতে চাইলে প্রথমেই জেনে নিন এই তথ্য

Biotechnology and Genetic Engineering Advances

CRISPR-এর মতো প্রযুক্তির সাহায্যে, বিজ্ঞানীরা এখন অত্যন্ত নির্ভুলতার সাথে DNA সম্পাদনা করতে সক্ষম। এর মাধ্যমে গুরুতর রোগের চিকিৎসা সহজ করা হচ্ছে। তাছাড়া, এটি ফসলের উন্নয়নেও খুবই কার্যকর প্রমাণিত হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে এই ক্ষেত্রটি আরও উন্নত হতে পারে, যার কারণে স্বাস্থ্যসেবা এবং খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।

প্রযুক্তি সংক্রান্ত সমস্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Back to top button