Technology

NASA ISRO Synthetic Aperture Radar: নতুন বছরের শুরুতেই নতুন চমক দিল ISRO! NASA-র সাথে যৌথ উদ্যোগে লঞ্চ করতে চলেছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্যাটেলাইট

সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই স্যাটেলাইটটি এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল উপগ্রহ হিসেবে মহাকাশে পাঠানো হবে। এই স্যাটেলাইটটি প্রতি ১২ দিন অন্তত পৃথিবীর ভূমির প্রতিটি অংশ স্ক্যান করবে।

NASA ISRO Synthetic Aperture Radar: আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা NASA যৌথ উদ্যোগে ISRO লঞ্চ করতে চলেছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্যাটেলাইট

 

হাইলাইটস:

  • আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা NASA-র সাথে গাঁটছড়া বেঁধে আগামী মার্চ মাসে ISRO লঞ্চ করতে চলেছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্যাটেলাইট
  • এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবীতে হতে চলা প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেকাংশে আগে থেকে জানা যেতে পারে
  • এই স্যাটেলাইটটির খরচ প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

NASA ISRO Synthetic Aperture Radar: নতুন বছরে ফের চমক দিতে চলেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ISRO)। তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, চলতি বছর ISRO বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্যাটেলাইট (Satellite) লঞ্চ করতে চলেছে। যেটি আগামী মার্চ মাসে লঞ্চ হতে পারে বলেই জানা যাচ্ছে। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন যে, এই স্যাটেলাইটটি ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO এবং আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা NASA যৌথ উদ্যোগ। যেটির দাম প্রায় ১২,৫০৫ কোটি টাকা।

We’re now on WhatsApp – Click to join

নতুন বছরে নয়া চমক নিয়ে হাজির ISRO

সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই স্যাটেলাইটটি এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল উপগ্রহ হিসেবে মহাকাশে পাঠানো হবে। এই স্যাটেলাইটটি প্রতি ১২ দিন অন্তত পৃথিবীর ভূমির প্রতিটি অংশ স্ক্যান করবে। এর পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে বাস্তুতন্ত্র এবং পরিবর্তিত জলবায়ুর গভীরভাবে নিরীক্ষণ করবে এই স্যাটেলাইট। এর ফলে অনুমান করা হচ্ছে যে, পৃথিবীতে হতে চলা প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেকাংশে আগে থেকে জানা যেতে পারে।

এই স্যাটেলাইটের নাম দেওয়া হয়েছে NASA ISRO Synthetic Aperture Radar (NISAR)। এই স্যাটেলাইটের ওজন প্রায় ২,৬০০ কেজি। সূত্রের খবর, NASA এবং ISRO ২০১৪ সালে NISAR মিশনের উদ্যোগ নেই। এই মিশনটি গত বছরই লঞ্চ করার “টার্গেট” ছিল। কিন্তু, করোনা মহামারীর কারণে তা বিলম্বিত হয়।

We’re now on Telegram – Click to join

আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা NASA এই মিশনের দুর্দান্ত সাফল্যের জন্য জন্য একটি L-ব্যান্ড সিন্থেটিক অ্যাপারচার রাডার, সায়েন্টিফিক ডেটার জন্য একটি হাই রেট কমিউনিকেশন সাবসিস্টেম, একটি সলিড-স্টেট রেকর্ডার, একটি GPS রিসিভার এবং একটি পেলোড ডেটা সাবসিস্টেম প্রদান করছে। একইভাবে, ISRO-র তরফে এই মিশনের জন্য মহাকাশযান, S-ব্যান্ড রাডার, লঞ্চ ভেহিক্যাল এবং এই সম্পর্কিত আরও কয়েকটি লঞ্চ পরিষেবা সরবরাহ করছে।

Read more:- সেঞ্চুরি করতে প্রস্তুত ISRO! জেনে নিন এই ২০২৫ সালের প্রথম মিশনে কী ইতিহাস তৈরি হবে…

স্যাটেলাইটের বৈশিষ্ট্য: অনুমান করা হয়েছে, এই স্যাটেলাইটটির খরচ প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি ৫-১০ মিটার রেজোলিউশনে মাসে দু’বারের বেশি উন্নত রাডার ইমেজিং ব্যবহার করে পৃথিবীর ভূমি এবং বরফের স্ক্যান করবে। অধিকাংশ বিজ্ঞানীদের দাবি, এর মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের নীচে ঘটতে থাকা কার্যকলাপ সম্পর্কেও আগে থেকে ধারণা লাভ করা যাবে।

এই রকম প্রযুক্তি সম্পর্কিত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button