Sports

Titas Sadhu: এশিয়ান গেমসের ফাইনালে তিতাসের আগুনে বোলিং-এর দাপটে ধরাসায়ী শ্রীলংকা, বঙ্গকন্যার ক্রিকেট জীবনের কিছু অজানা কাহিনী রইল আজকের প্রতিবেদনে

Titas Sadhu: ঝুলন গোস্বামীর উত্তরসূরি হিসেবে মনে করা হচ্ছে বাংলার তিতাস সাধুকে

হাইলাইটস:

  • ছেলেদের সঙ্গে অনুশীলন করেই ক্রিকেট জীবন শুরু করেছিলেন তিতাস
  • হুগলির চুঁচুড়ার মেয়ে তিতাসের বাবা রনজিৎ সাধু নিজেও একজন ছিলেন অ্যাথলিট
  • তিতাসের ক্রিকেট প্রতিভা প্রথম নজরে পড়ে বাংলার প্রাক্তন ক্রিকেটার প্রিয়ঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের

Titas Sadhu: এশিয়ান গেমসের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে আগুনে বোলিং করে বল ৩ উইকেট নিলেন তিতাস৷ ৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিজের ঝুলিতে পড়েন তিনি৷ এশিয়ান গেমসে চমৎকার পারফর্ম করলেন বাংলার চুঁচুড়ার মেয়ে তিতাস সাধু। ছেলেদের সঙ্গে অনুশীলন করেই ক্রিকেট জীবন শুরু করেছিলেন তিতাস। ছোট থেকে পুরুষদের সাথে ক্রিকেট খেলে বড় হয়ে ওঠা বঙ্গকন্যা এখন চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে৷

https://twitter.com/maje_aur/status/1706228652931760153?t=CHEehHQSbcD_p3DKISHaqQ&s=19

ঝুলন গোস্বামীর উত্তরসূরি হিসেবে ভাবা হচ্ছে বাংলার তিতাস সাধুকে৷ কী ভাবে হল তিতাসের উত্থান। বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে চর্চা চলছে। অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হওয়া মেয়েটিকে সেই সময় যাঁরা চেনেননি তাঁদের জন্য রইল তিতাসের জীবনের কিছু জানা- অজানা কাহিনী।

হুগলির চুঁচুড়ার মেয়ে তিতাসের বাবা রনজিৎ সাধু নিজেও একজন ছিলেন অ্যাথলিট। তিতাসের ক্রিকেট প্রতিভা প্রথম নজরে পড়ে বাংলার প্রাক্তন ক্রিকেটার প্রিয়ঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের। তারপর থেকেই তিতাসকে গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন তিনি।

তিতাস সাধুর প্রাক্তন কোচ প্রিয়ঙ্কর জানিয়েছেন, “অনূর্ধ্ব ১৫ ও অনূর্ধ্ব ১৭ টুর্নামেন্টে তিতাস ম্যান অব দ্য ম্যাচ, ম্যান অব দ্য সিরিজ হয়েছে। বিশ্বকাপের সময় রাতের দিকে ওর সঙ্গে কথা হত। ফাইনালের আগেও কথা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তিতাসের এই সাফল্য দেখে খুব ভাল লাগছে। এক অদ্ভুত তৃপ্তি৷”

প্রিয়ঙ্কর বাবু আরও জানান, “ক্রিকেটার তৈরী করতে একটা পরিবেশ পরিস্থিতি প্রয়োজন। তিতাসকে দেখে লম্বা রেসের ঘোড়া মনে হয়েছিল। আমি তখনই শিবশঙ্কর পালকে দেখতে বলেছিলাম।”

কীভাবে উঠে এল তিতাস? এর উত্তরে শিবশঙ্কর বাবু জানালেন, “প্রিয়ঙ্কর আমায় তিতাসের কথা জানান। আমি নেটে ওর বোলিং দেখি। ওর বোলিং দেখে আমার ভাল লেগেছিল। সেই সময় অভিষেক ডালমিয়া ছিলেন সিএবি সভাপতি এবং দেবব্রত দাস যুগ্ম সচিব। সবার সাথে কথা বলে তাঁদের রাজি করিয়ে ওকে দলে নেওয়া হয়। তারপর থেকেই তিতাস ভাল খেলছে।” বাংলা দলে তিতাস সুযোগ পাওয়ার নেপথ্যের অন্যতম কারিগর শিবশঙ্কর পাল৷ তবে আলাদা করে তিনিকোনও কৃতিত্ব দাবি করতে চান না।

ক্রীড়া জগতের আরও প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button