Virat Kohli deep fake: ডিপফেকের শিকার বিরাট কোহলি! আম জনতার নিরাপত্তা কোথায়?
Virat Kohli deep fake: চূড়ান্ত নোংরামির শিকার কোহলি! তাঁর মতো তারকার সঙ্গে যা হল, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে উঠে গেল বড় প্রশ্ন
হাইলাইটস:
- সম্প্রতি একটি ডিপফেক ভিডিওর শিকার হয়েছেন বিরাট কোহলি
- ভিডিওতে কোহলিকে একটি বেটিং অ্যাপের প্রচার করতে দেখা গেছে
- এই ফেক ভিডিওটি AI-এর সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে
Virat Kohli deep fake: সম্প্রতি একটি ডিপফেক ভিডিওর শিকার হয়েছেন ভারতীয় দলের তারকা ব্যাটার বিরাট কোহলি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে কোহলিকে একটি বেটিং অ্যাপের প্রচার করতে দেখা যাচ্ছে। সেই বিজ্ঞাপনে কোহলিকে ওই বেটিং অ্যাপের প্রচার করতে দেখা গেছে।
We’re now on WhatsApp – Click to join
ভিডিওতে দেখানো হচ্ছে, বিরাট সাধারণ মানুষকে বোঝাচ্ছেন, কীভাবে কম টাকা বিনিয়োগ করে সহজ উপায়ে বেশি টাকা আয় করা যায়। এটি একটি এডিট করা ভিডিও, এই ভিডিওটি AI (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) এর সাহায্যে তৈরি করা হয়েছিল।
বিরাট কোহলি সম্পর্কে এই মিথ্যা ভিডিওর সত্যতা সামনে এসেছে, কারণ এর আগেও ভারতের কিংবদন্তী খেলোয়াড় সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গেও একই ঘটনা ঘটেছিল। ওই ভিডিওতেও মিথ্যা দাবি করা হয়েছিল, কম টাকা বিনিয়োগ করে কীভাবে সহজে বেশি টাকা আয় করা যায়।
নেটিজেনদের অনেকে আবার এই ভিডিওটিকে বাস্তব বলে মনে করছেন। ওই বিজ্ঞাপনে দেখানো হচ্ছে কোহলি একটি নিউজ চ্যানেলে একটি সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন। কোহলির আগে সচিন তেন্ডুলকরেরও একটি ক্লিপ ভাইরাল হয়েছিল। সেখানে তাঁকে একটি গেমিং অ্যাপের প্রচার করতে দেখা গেছিল।
সেই ভিডিও দেখে তেন্ডুলকর খুব হতাশ হয়ে পরেন। নিজের ‘X’ হ্যান্ডেল থেকে ওই ডিপফেক ভিডিওর সত্যিটা তুলে ধরে এবং এই ধরনের ভুয়া বিজ্ঞাপন থেকে জনগণকে দূরে থাকার আবেদন জানিয়েছিলেন তেন্ডুলকর।
क्या ये सच में @anjanaomkashyap मैम और विराट कोहली हैं? या फिर यह AI का कमाल है?
अगर यह AI कमाल है तो बेहद खतरनाक है। इतना मिसयूज? अगर रियल है तो कोई बात ही नहीं। किसी को जानकारी हो तो बताएँ।@imVkohli pic.twitter.com/Q5RnDE3UPr
— Shubham Shukla (@ShubhamShuklaMP) February 18, 2024
তেন্ডুলকরের ডিপফেক ভিডিওতে দেখানো হয়েছিল, তাঁর কন্যা সারা তেন্ডুলকর ওই অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতিদিন ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা আয় করছেন। এর পর তেন্ডুলকর জানান, এই সমস্ত ভিডিও সম্পূর্ণ ভুয়ো।
কীভাবে প্রযুক্তির অপব্যবহার হচ্ছে তা দেখে খুবই দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন সচিন। সবাইকে এই ধরনের ভিডিও দেখলেই রিপোর্ট করার জন্য আবেদন করেন সচিন। এই ধরণের অ্যাপস থেকেও সবাইকে দূরে থাকার অনুরোধ করেন সচিন তেন্ডুলকর।
এইরকম আরও প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।