lifestyle

Home Care Tips For Monsoon: এই বর্ষায় ঘরের দুর্গন্ধ থেকে শুরু করে পোকামাকড় দূর করতে কাজে লাগান মা-ঠাকুমাদের এই ৪ টোটকা

Home Care Tips For Monsoon: আপনিও কি এই বর্ষায় ঘরের দুর্গন্ধ, স্যাঁতস্যাঁতে মেঝে এবং পোকামাকড়ের সমস্যায় পড়েছেন?

 

হাইলাইটস:

  • বর্ষাকালে ঘর-বাড়ির সমস্যা হয় দ্বিতীয়
  • একাধিক বাড়িতেও ড্যাম্পের সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে
  • সেই সঙ্গে ঘরে দুর্গন্ধ এবং পোকামাকড় উপদ্রবও বাড়ে

Home Care Tips For Monsoon: বর্ষাকালে একাধিক সমস্যা দেখা যায় গৃহস্থ বাড়িতে। এই সময় কারও বাড়িতে ড্যাম্পের সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে তো আবার কারও বাড়িতে পোকামাকড়ের উপদ্রব বাড়ে। এর সঙ্গেই আছে ঘরে দুর্গন্ধের সমস্যাও। আর এইসব সমস্যাকে সামাল দিতে কার্যত হিমশিম খেয়ে যান গৃহিণীরা। আপনিও যদি এই একই সমস্যায় পড়েন তবে মা-ঠাকুমাদের এসব টোটকা কাজে লাগাতে পারেন। নীচের প্রতিবেদনে বিস্তারিত আলোচনা করা হল –

We’re now on WhatsApp – Click to join

প্রথম টোটকা 

বর্ষাকালে ঘরে দুর্গন্ধের সমস্যা আজ নতুন কিছু নয়। তবে এই ভ্যাপসা দুর্গন্ধ যখন মাত্রাছাড়া তখন সেই সমস্যাকে সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে যান সকলে। তখন বাজারচলতি রুম ফ্রেশনারও কোনo কাজে আসে না। সেক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন পুরনো দিনের পদ্ধতি। আগেকার দিনে ঘরে সুগন্ধি ছড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হত সুগন্ধি ধুনো। এই ধুনোর গন্ধে দুর্গন্ধ তো দূরের কথা পোকামাকড়ও দূরে পালাবে। তাই এই বর্ষায় ঘরে দুর্গন্ধের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই টোটকাটি কাজে লাগাতে পারেন।

দ্বিতীয় টোটকা 

পোকামাকড় দূর করার জন্য এই বর্ষায় ঘরের কোণে কোণে স্প্রে করতে পারেন নিমের তেল। আগেকার দিনের মা-ঠাকুমারা পোকামাকড় দূর করতে নিমই ব্যবহার করতেন। তবে এই তেল বানাবেন কি ভাবে?

এটি বানাতে প্রথমে একটি স্প্রে বোতলে পরিমাণ মতো নিম তেল নিয়ে তার সঙ্গে মেশান পর্যাপ্ত পরিমানে জল এবং পিপারমিন্ট অয়েল। এবার এই সবগুলি উপাদান ভালো ভাবে মিশিয়ে ঝাঁকিয়ে নিয়ে ঘরের কোণে স্প্রে করলেই উপকার মিলবে।

We’re now on Telegram – Click to join

তৃতীয় টোটকা 

বর্ষাকালে আলমারিতে রাখা জামাকাপড়ে ছত্রাক সংক্রমণের আশঙ্কা বহুগুণ বাড়ে। তাই এই সময়ে আলমারিতে বাজারচলতি কীটনাশকের পরিবর্তে ভরসা রাখতে পারেন কিছু ঘরোয়া টোটকার উপর। যেমন – একটি পরিষ্কার কাপড়ে শুকনো লঙ্গা এবং নিম পাতা একসঙ্গে বেঁধে নিন। তারপর সেটি আলমারির প্রতিটি তাকে রেখে দিলেই কাজ হবে।

Read more:- 

চতুর্থ টোটকা 

এই সময়ে ঘরের মেঝে সবসময় স্যাঁতস্যাঁত করে। আর বিভিন্ন কৌশল কাজে লাগিয়েও কোনও উপকার মেলে না। এদিকে ভিজে মেঝেতে পা দিতেও যেন অস্বস্তি বোধ হয়। ফলে সারাক্ষণই পা চিটচিট করে। এমন পরিস্থিতিতে ঘরের মেঝেকে ড্যাম্প মুক্ত রাখার জন্য কাজে লাগাতে পারেন আগেকার দিনে মা-ঠাকুমাদের এই বিশেষ টোটকা। এই সমস্যার সমাধান করতে দিনের অধিকাংশ সময় ঘরের দরজা-জানালা সব খোলা রাখুন। জীবাণুনাশক ব্যবহার ঘরের মেঝে শুকনো করে মুছুন। তবে অপ্রয়োজনে মেঝে মোছার কোনও প্রয়োজনই নেই।

এইরকম জীবনধারা বিষয়ক প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

One Comment

  1. Открыть счет на binance says:
    Your comment is awaiting moderation. This is a preview; your comment will be visible after it has been approved.
    Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button