১০টি দৈনন্দিন খাবার যা আপনার মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ ও সুস্থ রাখতে পারে!
এই ১০টি খাবার আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারে
এই প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে আমাদের মস্তিষ্ক অনেক পরিশ্রম করে। দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করা আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে খারাপভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এখানে ১০টি দৈনন্দিন খাবার রয়েছে যা আপনার সুস্থ এবং তীক্ষ্ণ মনের জন্য খাওয়া উচিত।
১. স্মৃতিশক্তির জন্য অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডোতে প্রচুর পরিমাণে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এইগুলি আমাদের শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রাকে সুস্থ মাত্রায় রাখে এবং আমাদের মানসিক ক্ষমতা বাড়ায়।
২. বীটরুট স্মৃতিশক্তি ধরে রাখে: বীটরুট শরীরের একটি প্রাকৃতিক পরিষ্কারক। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে তারা রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া দিয়ে মস্তিষ্ককে চার্জ করে, এটিকে শক্তিশালী করে।
৩. ব্রোকলি: ব্রোকলি হল ভিটামিন K এবং কোলিনের ভান্ডার, যা স্মৃতিশক্তিকে তীক্ষ্ণ রাখে এবং চিন্তা করার ক্ষমতা দ্রুত রাখে।
৪. ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেটে রয়েছে ফ্ল্যাভানল যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং মানসিক চাপের মধ্যে আপনাকে শান্ত রাখে এবং এটি আপনার ঘনত্বের ক্ষমতাও বাড়ায়।
৫. ডিমের কুসুম: এটি একটি প্রধান উপাদান যা একটি ক্রমবর্ধমান শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ এবং একটি অজাত শিশুর ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে।
৬. টমেটো: টমেটো লাইকোপেন সমৃদ্ধ একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মস্তিষ্কের কোষগুলিকে রক্ষা করে এবং বার্ধক্যে আলঝেইমার হওয়ার সম্ভাবনাকে বাতিল করে।
৭. কুমড়োর বীজ মেজাজ পরিবর্তন করে: কুমড়োর বীজ অন্যান্য বীজের তুলনায় জিঙ্কে সমৃদ্ধ এবং তারা স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
৮. বাদাম মস্তিষ্কে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রদান করে: বাদাম ভিটামিন E-এর একটি বড়ো উৎস এবং এটি স্মৃতিশক্তি হ্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
৯. ব্লু-বেরি শক্তির ঘনত্ব বাড়ায়: ব্লুবেরি শক্তির ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে। এগুলিকে আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা আপনাকে আরও মনোযোগী করবে।
১০. পালং শাক: প্রতিদিন পালং শাক, লেটুস শাক, মুলো শাকের মতো সবুজ শাকসবজি খেলে, তারা আপনার মস্তিষ্ককে ক্ষতি বা চাপ থেকে রক্ষা করে।