Indian Air Force: ‘নূর খান এয়ারবেসে’ হামলা চালাতেই বুক শুকিয়ে যায় পাকিস্তানের, ‘অপারেশন সিঁদুরে’ কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার চিফ এয়ার মার্শাল অমরপ্রীত সিংয়ের?
এই বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালানোর পরপরই পাকিস্তান সংঘর্ষ বিরতির জন্য ভারতের কাছে আবেদন করে। তবে আপনি কী জানেন ভারতের এই অপারেশনের পিছনে ভারতীয় বিমানবাহিনীর কোন অফিসার ছিলেন?
Indian Air Force: ‘অপারেশন সিঁদুর’-কে সাকসেসফুল করতে তিনি কাজে লাগিয়েছিলেন তাঁর টিমের সেরা সেরা পাইলটদের
হাইলাইটস:
- পাকিস্তানের ‘নূর খান এয়ারবেসে’ হামলা চালানোর মূল নায়ক ভারতীয় বায়ুসেনার চিফ এয়ার মার্শাল অমরপ্রীত সিং
- এই অপারেশনে তিনি কাজে লাগিয়েছিলেন তাঁর টিমের সেরা সেরা পাইলটদের
- যার ফলে তড়িঘড়ি ভারতের কাছে সংঘর্ষ বিরতির আবেদন করে পাকিস্তান
Indian Air Force: গত কয়েকদিন ধরে ভারতের একাধিক বায়ুসেনা ঘাঁটিকে নিশানা করে ড্রোন ও মিসাইল হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান। এর উপযুক্ত জবাব দিতে পাকিস্তানের আকাশসীমায় ঢুকে একের পর এক বিমান ছাউনিতে হামলা চালায় এ দেশের বায়ুসেনা। তারই মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম এয়ারবেস হল রাওয়ালপিন্ডির নুর খান এয়ারবেস অপারেশন। এই বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালানোর পরপরই পাকিস্তান সংঘর্ষ বিরতির জন্য ভারতের কাছে আবেদন করে। তবে আপনি কী জানেন ভারতের এই অপারেশনের পিছনে ভারতীয় বিমানবাহিনীর কোন অফিসার ছিলেন?
We’re now on WhatsApp – Click to join
সেনা সূত্রে খবর, ভারতীয় বায়ুসেনার (IAF) চিফ এয়ার মার্শাল অমরপ্রীত সিং-ই হলেন এই অপারেশনের ‘আসল নায়ক’, যিনি রাওয়ালপিন্ডির এই এয়ারবেসে আক্রমণের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এয়ার চিফ মার্শাল সিং-ই বেছেছিলেন পাকিস্তান এয়ারবেসে আক্রমণ চালানোর জন্য তাঁর স্পেশাল টিমকে। এই অপারেশনের জন্য তিনি বাছাই করেছিলেন বায়ুসেনার সেরা সেরা পাইলটদের। এক্ষেত্রে সিংকে পূর্ণ সমর্থন করেছিলেন অজিত ডোভালও। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর জন্য গ্রিন সিগন্যাল দিয়েছিলেন খোদ ডোভালই। সেনা অফিসার মনে করেছিলেন, পাকিস্তানের নুর খান এয়ারবেসে আক্রমণ চালালে গোটা বিশ্বের কাছে আরও একবার প্রমাণ হয়ে যাবে ভারতীয় বায়ুসেনা পাক বায়ুসেনার থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী। সেই কারণেই এই পাল্টা প্রত্যাঘাত করেছিল ভারতীয় বিমানবাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মিশনে থাকা দেশের সব পাইলটই সুস্থ অবস্থায় দেশে ফিরেছেন।
We’re no on Telegram – Click to join
বস্তুত, পাক বায়ুসেনার এই ঘাঁটিগুলির মধ্যে চকলালার নূর খান ছাউনিটিই ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকেও এর দূরত্ব বেশি নয়। যার ফলে এইখান থেকেই বড় বড় অপারেশন করা হয়। পাক সেনাবাহিনীর সদর দফতর রাওয়ালপিন্ডির একবারে গা ঘেঁষে এটি গড়ে উঠেছে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, এই ঘাঁটি ঠিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি সাংবাদিক বৈঠক থেকে কর্নেল সোফিয়া কুরেশি এবং বায়ুসেনার উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং ভারতীয় জওয়ানরা প্রত্যাঘাতের সম্পূর্ণ বিবরণটি দেন। তার মধ্যেই পাকিস্তানের এই গুরুত্বপূর্ণ সেনাঘাঁটিও ছিল।
এই রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।