Government Job Opportunities: সায়েন্স কমিউনিকেশন নিয়ে পড়লেই পাবেন সরকারি চাকরির সুযোগ, ভাবছেন কীভাবে? এখনই জেনে নিন
কোর্সটির মধ্যে মিডিয়া ব্যবহারের কৌশল, পাবলিক স্পিকিং, বৈজ্ঞানিক লেখালেখি এবং বিজ্ঞানের নৈতিক দিক নিয়ে আলোচনার মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি শিক্ষাবিদদের, বিজ্ঞানীদের, সাংবাদিকদের এবং বিজ্ঞানপ্রেমী পড়ুয়াদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
Government Job Opportunities: সায়েন্স কমিউনিকেশন নিয়ে কেন পড়বেন? আর কী কী সুবিধা পাবেন জেনে নিন বিস্তারিত
হাইলাইটস:
- সায়েন্স কমিউনিকেশন কোর্স সমাজে বিজ্ঞান সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ায়
- এই সায়েন্স কমিউনিকেশন কোর্সটিতে কীভাবে আবেদন করবেন ভাবছেন?
- এখানে রয়েছে সায়েন্স কমিউনিকেশন কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত
Government Job Opportunities: এমন একটি শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম হল সায়েন্স কমিউনিকেশন কোর্স যা সহজেই বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করে। এই কোর্সে পড়ুয়ারা শেখে কীভাবে গবেষণা বা আবিষ্কারকে সংবাদ, আর্টিকেল, জটিল বৈজ্ঞানিক ধারণা, ভিডিয়ো, সোশ্যাল মিডিয়া বা প্রদর্শনীর মাধ্যমে বোধগম্যভাবে উপস্থাপন করা যায় জনসাধারণের কাছে।
We’re now on WhatsApp- Click to join
কোর্সটির মধ্যে মিডিয়া ব্যবহারের কৌশল, পাবলিক স্পিকিং, বৈজ্ঞানিক লেখালেখি এবং বিজ্ঞানের নৈতিক দিক নিয়ে আলোচনার মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি শিক্ষাবিদদের, বিজ্ঞানীদের, সাংবাদিকদের এবং বিজ্ঞানপ্রেমী পড়ুয়াদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
We’re now on Telegram- Click to join
সায়েন্স কমিউনিকেশন কোর্স সমাজে ভ্রান্ত ধারণা দূর করতে, বিজ্ঞান সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং নীতি নির্ধারণে জনমতের গঠনকে প্রভাবিত করতে ভূমিকা রাখে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর যুগে এটি সময়োপযোগী এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষা।
এই সায়েন্স কমিউনিকেশন নিয়েই এবার পড়ার সুযোগ করে দিচ্ছে ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ সায়েন্স মিউজিয়াম। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে ভর্তির সমস্ত প্রক্রিয়া। কলকাতা ক্যাম্পাসে হবে ক্লাস। শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর স্তরে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
আবেদনকারীদের টেকনোলজি বা ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার যেকোনও বিষয়ে স্নাতক অথবা হতে হবে স্নাতকোত্তর যোগ্যতা সম্পন্ন। তবে, যাঁরা টেকনোলজি, বিজ্ঞান কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার যেকোনও বিষয়ে পিএইচডি সম্পূর্ণ করেছেন, তাঁরা এই বিষয় নিয়ে পড়ার জন্য সুযোগ পাবেন তাঁরা। তবে, প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ৩০ বছরের মধ্যে।
আবেদনমূল্য হিসাবে টাকা জমা নেওয়া হবে। তবে, অ্যাডমিশন ফি এবং প্রতি মাসে টিউশন ফি হিসাবে জমা দিতে ২,০০০ টাকা। এছাড়াও ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে ১২,০০০ টাকা দেওয়া হবে ফেলোশিপ হিসাবে। জুলাই মাসে শুরু হবে কোর্সের ক্লাস। অনলাইনে আবেদন জমা দিতে পারবেন আগ্রহীরা।
এখন প্রশ্ন হল এই কোর্স কেন পড়বেন? এই কোর্স পড়ে কী কী সুবিধা পেতে পারেন চাকরির জগতে?
বিজ্ঞানের তথ্য এবং গবেষণা সাধারণ মানুষদের কাছে পৌঁছে দেওয়া বর্তমানে অনেক সংস্থারই প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে যেসব সেক্টরে চাকরির সুযোগ তৈরি হয় তা এখানে দেওয়া হল-
১. বিজ্ঞান সাংবাদিকতা: ম্যাগাজিন, সংবাদপত্র, টেলিভিশন এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞান সম্পর্কিত লেখা অথবা প্রতিবেদন তৈরি করা।
২. কনটেন্ট ক্রিয়েটর বা সায়েন্স রাইটার: গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয় অথবা বিজ্ঞান ভিত্তিক এনজিও-র জন্য সহজ ভাষায় প্রবন্ধ, স্ক্রিপ্ট, ব্লগ বা রিপোর্ট লেখা।
৩. সায়েন্স কমিউনিকেশন অফিসার বা মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর: সরকারি গবেষণা সংস্থা (যেমন ISRO, DRDO, CSIR), বিশ্ববিদ্যালয় বা বিজ্ঞান সংগঠনে বিজ্ঞান কমিউনিকেশন এবং দায়িত্বে থাকা জনসংযোগের।
৪. ডিজিটাল কনটেন্ট প্রোডিউসার (ভিডিও, সোশ্যাল মিডিয়া, পডকাস্ট): ইডুটেক কোম্পানি, ইউটিউব চ্যানেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিজ্ঞানের সহজবোধ্য ভিডিও অথবা অডিও কনটেন্ট তৈরি করা।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।