Bangla News

Earthquake at China: জোরাল ভূমিকম্প চিনে, মৃত প্রায় শতাধিক, জোরকদমে তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ

Earthquake at China: ফের ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো চিন

 

হাইলাইটস:

  • মধ্যরাতে জোরাল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিন
  • মৃত্যু এবং জখম প্রায় শতাধিক
  • যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজও

Earthquake at China: এবার মধ্যরাতে জোরাল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিন (China)। ভূমিকম্পের পর বেশ কয়েকটি আফটার শকও অনুভূত হয়। সূত্রের খবর, সোমবার মধ্যরাতে চিনের উত্তর-পশ্চিমে গাংসু প্রদেশে এই জোরালো ভূমিকম্প (Earthquake) অনুভূত হয়। যার ফলে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে শতাধিক। আর গুরুতর আহত হয়েছেন ১০০ জনেরও বেশি।

We’re now on WhatsApp – Click to join

https://twitter.com/MehrGulFraz/status/1736981694492889590?t=ZG9QFeBdcJ7YNa3dM44wWA&s=19

অন্যদিকে গাংসুর পার্শ্ববর্তী কুইনঘাই প্রদেশেও এই ভূমিকম্পের যথেষ্ট প্রভাব পড়েছে। সেখানেও অন্ততপক্ষে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং গুরুতর আহত হয়েছেন প্রায় শতাধিক। এছাড়া বহু ঘর-বাড়ি পর্যন্ত ভেঙে পড়েছে। জোরাল এই কম্পনের পর গাংসু প্রদেশের তরফেও ত্রাণ দেওয়া এবং উদ্ধারকাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ ভোর থেকে জোরকদমে শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ।

সূত্রের খবর, গাংসু প্রদেশের রাজধানী লানঝাউয়ের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মধ্যরাতে এই তীব্র কম্পন অনুভূত হয় এবং তারপরই বেশ কয়েকটি আফটার শক অনুভূত হয় এলাকাজুড়ে। এই জোরালো ভূমিকম্পে গাংসু-সহ কুইনঘাই প্রদেশেরও বহু ঘর-বাড়ি ভেঙে পড়ে। যার ফলে বহু মানুষের ঘুমের মধ্যেই ঘর-বাড়ি চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে।

মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভে সূত্রে খবর, গতকাল অর্থাৎ সোমবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট নাগাদ জোরাল ভূমিকম্প হয় চিনের গাংসু প্রদেশে। যার জেরে পার্শ্ববর্তী কুইংঘাই প্রদেশেও এই কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের তীব্রতা ছিল ৫.৯। যদিও স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, এই ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৬.২। আর ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল গাংসু প্রদেশের ভূ-পৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে।

প্রসঙ্গত বলা যায়, চিনে জোরালো ভূমিকম্পের ঘটনা কোনও নতুন ব্যাপার নয়। চলতি বছরের অগাস্ট মাসেও পূর্ব চিনে জোরাল ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে যার তীব্রতা ছিল ৫.৪। তার আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরেও চিনের সিচুয়ান প্রদেশে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। যার জেরে শতাধিক মানুষের মৃত্যুও হয়। তবে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প ঘটেছিল ২০০৮ সালে। সে সময় রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৭.৯। যার ফলে প্রায় ৮৭ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং পাঁচহাজারের বেশি স্কুল পড়ুয়া নিখোঁজ হয়ে যায়।

এইরকম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button