E-Learning: কেন পড়ুয়াদের মধ্যে ‘ই-লার্নিং’ এত দরকারী এবং গুরুত্বপূর্ণ? জেনে নিন আসল কারণ, ব্যাখ্যা করলেন বিশেষজ্ঞরা
ই-লার্নিং' নতুন বিষয় সহজে শেখার জন্য সুযোগ দেয়, সময় বাঁচায়, শিল্পের পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে এবং সহজ করে তোলে কেরিয়ার পরিবর্তনের পথকে। এর পাশাপাশি, বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারেও টিকে থাকার জন্য সহজে প্রস্তুত করে তোলে।
E-Learning: কেরিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে ‘ই-লার্নিং’, তবে কী শিক্ষা ক্ষেত্রে বদল আনবে এই পদ্ধতি?
হাইলাইটস:
- ‘ই-লার্নিং’-কে ইলেকট্রনিক লার্নিং বা ওয়েব-ভিত্তিক প্রশিক্ষণও বলা হয়
- শিক্ষার্থীদের শিক্ষিত করার জন্য ‘ই-লার্নিং’ পদ্ধতি এবং প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ
- এই ‘ই-লার্নিং’ পদ্ধতি বর্তমানে পড়ুয়াদের কাছে কেন এত প্রয়োজনীয়?
E-Learning: করোনার সময় থেকে শুরু ‘ই-লার্নিং’-এর জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে, দিন দিন যেন বেড়েই চলেছে। বদলে দিচ্ছে কেরিয়ারের আসল গতিপথ। সহজলভ্য এবং কম খরচেই দক্ষ হয়ে ওঠা ও কেরিয়ারে উন্নতির পথ খুঁজে পাচ্ছেন বহু পড়ুয়ারা।
We’re now on Telegram- Click to join
‘ই-লার্নিং’ নতুন বিষয় সহজে শেখার জন্য সুযোগ দেয়, সময় বাঁচায়, শিল্পের পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে এবং সহজ করে তোলে কেরিয়ার পরিবর্তনের পথকে। এর পাশাপাশি, বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারেও টিকে থাকার জন্য সহজে প্রস্তুত করে তোলে।
We’re now on WhatsApp- Click to join
‘ই-লার্নিং’-এর গুরুত্ব
বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে বলছেন, যেভাবে চাকরির পরিবেশ দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, তাতে ব্যর্থ হচ্ছে প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা নতুন দক্ষতার চাহিদা মেটাতে। শিল্প-জগতের প্রয়োজন এবং কলেজের পাঠ্যক্রমের মধ্যে যে পার্থক্য, তাই জনপ্রিয়তা বাড়াচ্ছে ‘ই-লার্নিং’-এর। এই প্ল্যাটফর্মগুলো পেশাদার এবং দক্ষতা বৃদ্ধি শিক্ষার্থীদের জন্য এবং সুযোগ করে দিচ্ছে পুনরায় দক্ষতা অর্জনের, তাও, একেবারে প্রাসঙ্গিক কোর্সের মাধ্যমেই।
বিশেষ করে, ‘ই-লার্নিং’ খুবই গুরুত্বপূর্ণ মধ্য-কেরিয়ারে থাকা ব্যক্তিদের জন্য। এতে তাঁরা শিখতে পারেন নিজেদের ইচ্ছেমতো সময়ে এবং গতিতে। দ্রুত পরিবর্তন হওয়ায় চাকরির বাজারে, পূর্বে অর্জিত দক্ষতা অনেক ক্ষেত্রেই হয়ে পড়ে অপ্রাসঙ্গিক। এই কঠিন সময়ে শক্ত নিজেকে টিকিয়ে রাখা। তাই নতুন স্কিল শিখতেই ‘ই-লার্নিং’ হয়ে উঠছে ভরসা।
Read More- ৫টি ই-লার্নিং স্টার্টআপ যা কোভিডের সময় ঘরে বসে শেখার সহায়ক হয়ে উঠেছিল
প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, ডেটা সায়েন্স, ডিজিটাল মার্কেটিং, সাইবার সিকিউরিটি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-সহ অন্যান্য দ্রুত বিকাশমান ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থা অফার করছে ইন্ডাস্ট্রি-রেকগনাইজড প্রোগ্রাম। এই কোর্স শিল্প-জগতের চাহিদার মেলবন্ধন ঘটাচ্ছে শিক্ষার সাথে।
‘ই-লার্নিং’-য়ের প্রকারভেদ:
‘ই-লার্নিং’ বিভিন্ন ধরণের অন্তর্ভুক্ত করতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম, অনলাইন কোর্স এবং মিশ্র শিক্ষার পদ্ধতি, যা একত্রিত করে অনলাইন এবং মুখোমুখি নির্দেশনাকে।
উল্লেখ্য, ‘ই-লার্নিং’ বলতে ট্যাবলেট, কম্পিউটার এবং স্মার্টফোনের মতো ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে শিক্ষামূলক সামগ্রী এবং সংস্থান সরবরাহকে বোঝায়। এটি যোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে শেখার অভিজ্ঞতা প্রদান করে, যা যেকোনও সময়, যেকোনও জায়গায় এবং প্রায়শই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অ্যাক্সেসযোগ্য।
এইরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।