Bangladesh Dengue News: বাংলাদেশে ডেঙ্গু ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে
Bangladesh Dengue News: শুধু আক্রান্ত না, মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়ে চলেছে
হাইলাইটস:
- বাংলাদেশে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ডেঙ্গু
- ইতিমধ্যে ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে ছাড়িয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা
- চিন্তিত বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও
Bangladesh Dengue News: গত সোমবার গণমাধ্যমের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। বিডিনিউজ ২৪ ডটকম নিউজ পোর্টাল বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের তথ্য উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, বাংলাদেশে ডেঙ্গু সংক্রমণের সামগ্রিক সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৩০১,২৫৫। শুধু তাই নয় দেশে এই বছর ভাইরাল রোগে মারা গেছেন প্রায় ১,৫৪৯ জন।
বাংলাদেশের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র গত রবিবারে ভাইরাল জ্বরের ১,২৯১টি নতুন কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। আর গত সোমবার আরও একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে। দেশটি এখন ভেক্টর-বাহিত রোগের সবচেয়ে খারাপ প্রাদুর্ভাবের সাথে লড়াই করছে।
Worst Dengue Outbreak In Bangladesh As Cases Cross 3,00,000 Mark: Report https://t.co/BWCT3zVsND pic.twitter.com/JltBj7SBVt
— NDTV (@ndtv) November 20, 2023
রাজধানী ঢাকায় ১,১২৭ জন সহ মোট ৪,৯৪৯ জন রোগী সারা দেশের হাসপাতালে চিকিৎসা পরিষেবা নিচ্ছেন। তবে আগস্টের পরে ৭১,৯৭৬টি কেস এবং ৩৪২ জন মারা গেছেন। এই রোগের সবচেয়ে খারাপ প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সেপ্টেম্বরে রেকর্ড ৭৯,৫৯৮টি ডেঙ্গু কেস এবং ৩৯৬ জন মারা গেছেন, যখন অক্টোবরে ৬৭,৭৬৯টি কেস এবং ৩৫৯ জন মারা গেছেন। কিন্তু নভেম্বরের প্রথম ১৯ দিনে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ২০১ জন, যখন এই সময়ের মধ্যে ৩০,০৮০টি নতুন ডেঙ্গু মামলা রেকর্ড করা হয়েছিল। তবে ২১শে নভেম্বর ৩৩০,৫৩৬টি কেস রিপোর্ট করা হয়েছে এবং মৃত্যুর সংখ্যা ১,৫৬২জন।
Although the city corporation forgot about mosquito control, mosquitoes did not forget to bite.#Dengue #Bangladesh pic.twitter.com/FRhWvbtp4F
— Tabith Awal (@awal_tabith) November 22, 2023
অন্যদিকে গত বছর বাংলাদেশের হাসপাতালগুলি ৬২,৩৮২ জন রোগীর রিপোর্ট করা হয়েছিল যারা এই রোগের জন্য চিকিৎসা সেবা নিয়েছিল। তবে তখন মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ২৮১ জন, যা ১৯৬০-এর দশক থেকে আজ পর্যন্ত সর্বোচ্চ বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘায়িত বর্ষা, ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা এবং ডেঙ্গু ভাইরাসের পরিচিত বাহক এডিস ইজিপ্টি মশাকে মারার কার্যকর ব্যবস্থার অভাবকেই দায়ী করেছেন।
এইরকম বাংলাদেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড নিউজ বাংলার সাথে যুক্ত থাকুন।